মাধ্যমিকে দশম হয়েছিলেন। উচ্চমাধ্যমিকেও সেই স্থান ধরে রাখলেন তমলুকের বাসিন্দা তন্নিষ্ঠা দাস। উচ্চমাধ্যমিকে তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৮৭। তমলুকের বাসিন্দা হলেও মাধ্যমিকের পরে কলকাতার স্কুলে ভরতি হয়েছিলেন তন্নিষ্ঠা। কলকাতা থেকে পড়া𒅌শোনা করেই উচ্চমাধ্যমিকে দশম হয়েছে। তাঁর সাফল্যে বেজায় খুশি তাঁর পরিবারের সদস্যরা।✤ একইসঙ্গে ভবিষ্যতে তিনি কি হতে চান? সেই কথাও জানিয়েছেন তন্নিষ্ঠা।
আরও পড়ুন: 'মুখস্থ করে কিছু হবে না!' উচ্চমাধ্যমিকে কীভাবে সফল? রহস্য জা🍌নালেন ফার্স্ট বয় অভীক
কলকাতার যোধপুর পার্কের পাথফাইন্ডার হায়ার সেকেন্ডারি পাবলিক স্কুল থেকে একাদশ-দ্বাদশের পড়াশোনা করেছেন তন্নিষ্ঠা। সেখান থেকে উচ্চমাধ্যমিকে দশম স্থান অধিকার কর💝েছে। তন্নিষ্ঠা দাসের বাড়ি তমলুক শহরে 🐟হলেও গত দু'বছর ধরে কলকাতার হস্টেলে থেকে পড়াশোনা করেছেন। বাবা মাকে ছেড়ে প্রথমে একটু অসুবিধা হলেও পরবর্তী ক্ষেত্রে পড়াশোনা করতে কোনও অসুবিধা হয়নি। সঙ্গে তাঁর যমজ বোন উপনিতা দাসও থাকতেন।
উপনিতা দাস মাধ্যমিকে দিদির থেকে ৪ 📖নম্বর কম পেয়েছিলেন। মাধ্যমিকে তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ছিল ৬৮০। যদিও তন্নিষ্ঠার বোন উপনিতার রেজাল্ট জানা যায়নি। তবে উপনিতার ফলও ভালো হবে বলে আশাবাদী পরিবারের সদস🌞্যরা।
তন্নিষ্ঠা বিজ্🌃ঞান ভালোবাসেন। আগামী দিনে তিনি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়তে চান। এরজন্য জেইই মেইনে সাফল্য পাওয়ার পর এবার অ্যাডভান্সের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন।এমনটাই জানালেন তন্নিষ্ঠা দাস। এদিন উচ্চ মাধ্যমিকের ফল প্🌄রকাশ হতেই তমলুকের বাড়িতে বাবা-মা সহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা তন্নিষ্ঠাকে মিষ্টি খাওয়ান।
তন্নিষ্ঠার মা মধুমিতা রায় দাস জানান, ‘যাতে সর্বভারতীয় পরীক্ষায় বসতে পারে তার জন্য দুই বোনকে কলকাতায় পাঠিয়েছিলাম। জেইই মেইনে ৯৯.৫৫ পার্সেন্টাইল পেয়েছিল তন্নিষ্ঠা। এখন অ্যাডভান্সের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। উপনিতাও মেডিক্যালের পরীক্ষা সদ্য দিয়েছে। সেও ভালো ফল করবে বলে আশা করছি। 🌺এর জন্যই ওদের বাইরে পাঠানো। কিন্তু,🌠 ওরা হোস্টেলে গিয়েও যে নিয়ম মেনে পড়াশোনা করেছে তার জন্য আমরা খুশি।’
তন্নিষ্ঠা দাস উচ্চ 💧মাধ্যমিকে দশম স্থান অধিকার করায় খুশি। তিনি এর জন্য স্কুলের শিক্ষক থেকে শুরু করে পরিবারের সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। তিনি জানান, পড়াশোনায় স্কুল শিক্ষকরা তাকে সব রকম ভাবে সাহায্য করেছিಌলেন। কীভাবে ভালো ফল করা যায় তা নিয়েও বার্তা দিয়েছেন তনিষ্ঠা। তাঁর কথায়, সবকিছুর স্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে এবং নিয়ম মেনে পড়াশোনা করতে হবে।