নার্সিংহোম মালিক চিকিৎসকের বাড়ি থেকে নাবালিকার দেহ উদ্ধার হল বারাসতের কাজিপাড়ায়। বুধবার দুপ🐬ুরে ওই ঘটনায় অভিযুক্তের গ্রেফতারির দাবিতে পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয়রা। তাদের দাবি, ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে নাবালিকাকে।
আরও পড়ুন: বাংলায় ক্লিন সুইপও 'দেখছেন' মোদী, শাহের গলায় আবার 'নির্দিষ্ট আসন সংখ্যা'
পড়তে থাকুন: 'ভারতে সংখ্যালঘুরা বিপন্ন…'🥂,মুসলিমদের জ🐈নসংখ্যা বৃদ্ধির ডেটা তুলে ধরে আবেদন মোদীর
বারাসাত কাজিপাড়ায় ওই নার্সিংহোমের মালিক রেজ্জাক ডাক্তার। নার্সিংহোমের পাশেই তাঁর বাড়ি। বুধবার বিকেলে সেই বাড়ি ছাদ থেকেই উদ্ধার হয় ১১ বছরের নাবালিকা তারামণির (১১) দেহ। দুপুর ২টো ৪৫ মিনিট নাগাদ ওই বেসরকারি হাসপাতালে পাশের ছাদে এক কর্মী গেলে সেখানেই কিশোরীর মৃতদেহ পড়ে থাকতে 🤡দেখেন। জানা গিয়েছে, পরিবারের আর্থিক অবস্থা ভালো না হওয়ায় নাবালিকা রাজ্জাক ডাক্তারের বাড়িতে থেকে পড়াশোনা করত। যদিও পরিবারের দাবি, নার্সিংহোম কাজ করত সে।
নার্সিংহোমের মালিক জানিꦰয়েছেন, তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ মিথ্যা। পুলিশ তদন্ত কর🐟লে সঠিক সত্য প্রকাশ্যে আসবে।
বারাসত থানার পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করতে গেলে নাবালিকার পরিবারসহ এলাকাবাসী বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। রেজ্জাক ডাক্তারের গ্রেফতারির দাবিতে স্লোগান দিতে থাকেন তাঁরা।পুলিশের সাথে ধস্তাধস্তি𓄧 হয় বিক্ষোভকারীদের ।
নিহতের মা জানিয়েছেন, 🧔মেয়ে রাজ্জাক ডাক্তারের নার্সিংহোমে কাজ করত। ওকে খেতে পরতে দিত, কিন্তু কোনও পয়সা দিত না। তাই ও কাজ ছেড়ে দেবে বলছিল। সেজন্য ওকে খুন করে থাকতে পারে।&n♕bsp;
আরও পড়ুন: 'যত সময় যাবে, তত বিকৃ🐽ত হতে পারে প্রমাণ', রামনবমী হিংসা নিয়ে পর্যবেক্ষণ হাই কোর্ট𒆙ের
নাবালিকার পরিবারের করা খুনের অভি𒅌যোগের ভিত্তিতে বারাসাত থানার পুলিশ বেসরকারি হাসপাতালের মালিক আব্দুর রেজ্জাক মন্ডল ও তার সহকর্মী মোতালেবকে গ্রেফতার করে। শুক্রবার দুপুরে প্রথমে বেসরকারি হাসপাতালে মালিক রেজ্জাককে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য থানায় ডেকে পাঠানো হয়। রাতে নার্সিংহোম মালিক ও তার সহকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানায় বারাসাত থানার পুলিশ। আজ দুপুরে দুই অভিযুক্তকে বারাসাত আদালতে পাঠানো হয়।