স্কুল থেকে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে ছেলের। সেই খবর বাবা - মাকে না জানিয়ে উলটে সদ্য সন্তানহারা পিতাকে মারতে মারতে থানায় নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠল পুলিশের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বারা💞সত মেডিক্যাল কলেজের ঘটনা। পরে যদিও তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা ছাড়ায় বারাসত হাসপাতালে।
আরও পড়ুন - ‘লোডশেডিংয়ের সঙ্গে মালদার ঘটনার কোনও সম্পর্ক নেই’, জবাব ൩দিলেন বিদ্যুৎমﷺন্ত্রী
পড়তে থাকুন - মালদ✱ার মানিকচকে গুলি চালিয়েছে পুলিশ, মেনে নিলেন পুলিশ সুপার,♚ বিদ্যুৎ চেয়ে বুলেট!
বৃহস্পতিবার স্কুল থেকে ফেরার সময় কাজি নজরুল ইসলাম সরণির হলদিরামে দুর্ঘটনাগ্রস্ত হয় একাদশ শ্রেণির ছাত্র অঙ্গীকার দাশগুপ্ত। আহত ছাত্রকে উদ্ধার করে বারাসত হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। অভিযোগ, ছেলের দুর🐻্ঘটনাগ্রস্ত হওয়ার খবর পরিবারকে জানায়নি পুলিশ বা হাসপাতাল। হলদিরামের এক রিকসা চালক ছাত্রের বাড়ি গিয়ে তাঁর মা-কে খবর দেন। এর পর নিহতের আত্মীয়রা ছেলেকে কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে তা নিয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। অনেক খোঁজার পরে তাঁরা যখন বারাসত হাসপাতালে পৌঁছন তখন জানতে পারেন, ছেলের দেহ মর্গে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এর পরই ক্ষোভে ফেটে পড়েন নিহত ছাতﷺ্রের বাবা - মাসহ পরিজনরা। বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন তাঁরা। অভিযোগ, কর্তব্যরত অফিসারকে ধাক্কা দেন নিহত ছাত্রের বাবা। এর পরই বারাসত গায়ে হাত দেওয়ার অভিযোগে মৃতের বাবা। অভিযোগ, এর পরই বারাসত থানার কয়েকজন পুলিশকর্মী সদ্য সন্তানহারা পিতাকে বেধড়ক মারধর করতে করতে বারাসাত থানায় নিয়ে যান। মারের চোটে বাম চোখে✤র ওপরে ফেটে যায় তাঁর।
আরও পড়ুন - ‘বেনানা রিপা𒅌বলিক হয়ে উঠতে পা⛎রে না’, মুখ্যমন্ত্রীর কাছে রিপোর্ট তলব করল রাজ্যপাল
নিহতের মা জানিয়েছেন, ছেলের কাছে আইডেনটিটি কার্ড ছিল। সেখানে ওর পরিচয়, বাড়ির ফোন নম্বরꦜ সব লেখা ছিল। সেই কার্ড দেখে বাড়িতে ফোন করে খবর দিল না কেন পুলিশ? কেন কলকাতার বড় বড় হাসপাতাল ফেলে বারাসত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হল তাকে? এব্যাপারে পুলিশের ক𝓀োনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।