সামনে লোকসভা নির্বাচন। নির্ঘণ্ট এখনও প্রকাশ করেনি জাতীয় নির্বাচন কমিশন। এই আবহে সব রাজনৈতিক দলই মাঠে নেমে পড়েছে প্রচারে। তার মধ্যে আগামী ১০ মার্চ ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে বিশাল জনসভার ডাক দিয়েছেন তৃণম🦹ূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এই আবহে আবার বিজেপির পরাজয় প্রকাশ্যে চলে এল। একেবারে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর গড় এগরার সমবায় সমিতির নির্বাচনে বিরোধীদের জোর ধাক্কা দিল তৃণমূল কংগ্রেস। যা নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।
এদিকে এগরা সমবায় সমিতির নির্বাচনে বিরোধীরা ধরাশায়ী হয়েছে। আর বিপুল ভোটে জয় পেয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। যা লোকসভা নির্বাচনের আগে বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। এগরা পুরসভার অন্তর্গত দল অলুয়া সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতির শনিবার নির্বাচন ছিল। এই সমবায় সমিতিতে মোট আসন সংখ্যা ৫০। আর ১৩০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। আর ৮টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হয়। তারপর ফলাফল ঘোষণা হতেই দেখা যায় মোট ৫০টি আসনের মধ্যে তৃণমূল কংগ্রেস ৪৩টি, বিজেপি ৬টি এবং সিপিএম ১টি আসনে জয়লাভ করেছে। তৃণমূল কংগ্রেস বিপুল ভোটে জয়লাভ করার পর সবুজ আবির খেলে আনন্দে মেতে ও𝄹ঠেন।
আরও পড়ুন: লোকসভা নির্বাচনের নিꦯর্ঘণ্ট ঘোষণা হয়ে গেল,😼 নির্বাচন কমিশন জানাল ভুয়ো তথ্য
অন্যদিকে এই জয় পেতেই শুরু হয়ে গিয়েছে পূর্ব মেদিনীপুরের দুটি লোকসভা কেন্দ্র নিয়ে আলোচনা। কাঁথি সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের চেয়ারম্যান তরুণ কুমার মাইতি বলেন, ‘মানুষ তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে আ🦹ছে। উন্নয়নের সঙ্গে আছে। এই ভোটের ফলাফল তারই ইঙ্গিত দিয়েছে। লোকসভা নির্বাচনের আগে মানুষ রাজ্য সরকারের উপরই আস্থা রেখেছে সেটা আবার প্রমাণিত হয়েছে।’ আর কাঁথি সাংগঠনিক জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক চন্দ্রশেখর মণ্ডলের কথায়, ‘সমবায় নির্বাচনের সঙ্গে লোকসভা নির্ব♑াচনের কোনও তুলনা হয় না। এই ফলাফলে কোনও প্রভাব পড়বে না। লোকসভা নির্বাচনের অপেক্ষায় রয়েছেন সকলে।’