তৃণমূলের অটো ও টোটোর ২ ইউনিয়নের বিবাদকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়াল মধ্যগ্রামের পাত্রপাড়ায়। অ꧙টোর চাবি খুলে নেওয়ায় স্থানীয় কাউন্সিলরের রীতিমতো হাতাহাতিতে জড়ালেন এক অটোচালক। বৃহস্পতিবার সকালে মধ্যমগ্রাম পুরসভার ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের ঘটনা। কাউন্সিলর সুশান্ত রায়ের দাবি, নিয়ম না মেনে অটো চালানোয় বাধা দিয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন - বাঁশদ্রোণীতে জনতার রোষ থেকে পুলিশকে উদ্ধারে এগিয়ে এল তৃণমূল, প্রশ্ন করতেই জ🅷বাব, 'আম🐭ি BJP'
পড়তে থাকুন - বাঁশদ্রোণীতে বিক্ষোভ, আটক বিজেপি নꩵেত্রী, 'থানায় সারারাত থাকব,' ধর্নায় বসলেন রূপা
এদিন সকালে ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে নিজের বাড়ির সামনে একটি অটোর চাবি খুলে নেন সুশান্তবাবু। এর পর অট✱োচালক বিশ্বজিৎ দাসের সঙ্গে তাঁর হাতাহাতি হয়। খবর পেয়ে সেখানে জড়ো হন বাকি অটোচালকরা। কাউন্সিলরের বাড়ির সামনে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন তাঁরা।
অটোচালকদের অভিযোগ, ওই এলাকায় একটি শর্টকাট রাস্তা রয়েছে। সেই রাস্তা অটোচালকদের জন্য নিষিদ্ধ করে𒐪ছেন কাউন্সিলর। সেই পথে গেলেই অটো চালকদের হেনস্থা করেন তিনি।
পালটা কাউন্সিলর সুশান্ত রায়ের দাবি, ওই এলাকায় পাশাপাশি টোটো ও অটো স্ট্যান্ড রয়েছে। টোটোর ও অটোর রাস্তা আলাদা করা রয়েছে। ট🤡োটোর রাস্তাটি ব্যবহার করে মধ্যমগ্রাম স্টেশনে দ্রুত পৌঁছনো যায়। অটোর রাস্তাটি একটু ঘুরে যায়। কিন্ত💧ু সুযোগ পেলেই টোটোর রাস্তায় ঢুকে পড়েন অটো চালকরা। তাদের বারবার সতর্ক করা হলেও কানে কথা তোলেননি। এদিন সকালে এক অটোচালককে বাধা দিলে তিনি আমার ওপর হামলা চালান।
পালটা টোটোচালকদের দাবি, কাউ🦋ন্সিলর নিজে টোটো ইউনিয়নের সভাপতি। তাই টোটোচালকদের সুবিধা করে দিতে♔ চান তিনি।
আরও পড়ুন - 'সুপ্রিম কোর্ট যেন মনে রাখে……', হুঁশিয়ারি জুনিয়💛র ড𒀰াক্তারদের! ‘চাপ’ দিলেন CBI-কেও
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় মধ্যমগ্রাম থানার পুলিশ। তার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। বিজেপির দাবি, টাকার বখরা নিয়ে তৃণমূলের বিবাদ লেগেই থাকে। অট𓂃ো টোটো রাস্তায় নামানোর জন্য তৃণমূল নেতাদের মোটা টাকা উৎকোচ দিতে হয়। সেই টাকার ভাগ নিয়েই বচসা।