শেখ সিরাজউদ্দিনকে সরিয়ে শনিবারই তাঁকে বেড়মজুর ১ নম্বর অঞ্চল সভাপতি করা হয়েছে বলে ঘোষণা করে এসেছিলেন রাজ্যের ২ মন্ত্রী। ২৪ ঘণ্টা কাটতে না-কাটতে জনরোষের বহর দেখে সেই অজিত মাইতি কোনও দিন তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি ছিলেনই না বলে দাবি করলেন সেই মন্ত্রীরাই। শাহজাহান, সিরাজের পর রব🅠িবার সন্দেশখালিতে অজিত মাইতির মাথার ওপর থেকেও হাত তুলে নিল তৃণমূল। পার্থ ভৌমিক বললেন, ‘যারা মানুষের ওপর অত্যাচার করেছে তাদের পাশে দল নেই।’
আরও পড়ুন: বর্ধমানে স্কুলের বাইরে মদ💛 খেয়ে রাস্তায় পড়ে আছেন🍷 বর্ষীয়ান শিক্ষক!
এদিন পার্থ ভৌমিকদের বৈঠকে অংশগ্রহণের পর বাড়ি ফেরার সময় অজিত মাইতিকে তাড়া করেন মহিলারা।𓄧 প্রাণ বাঁচাতে স্থানীয় এক ব্যক্তির বাড়িতে ঢুকে তালা দিয়ে দেন তিনি। তখন বাড়িতে কেউ ছিল না। ঘরে ঢুকে কাঁপতে থাকেন অজিতবাবু। বলেন, আমি দলীয় পদ চাই না। আজই ইস্তফা দেব। শাহজাহানদের সঙ্গে থেকဣে আমিও পঁচা আলু হয়ে গিয়েছি। আমি বিজেপি করতাম। সিরাজের দলবল আমাকে আমাকে তৃণমূল করতে বাধ্য করেছে।
আরও পড়ুন: বান্ধবীকে 'বিয়ে' করেছিলেন কোন্নগরে সন্তান 🐬খুনেꦡ অভিযুক্ত মা, আগ্রাতে হানিমুন!
অজিত মাইতি যখন প্রাণভয়ে কাঁপছেন তখন সন্দেশখালিতেই রয়েছেন রাজ্যের ২ মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক ও সুজিত বসু। অজিতের পরিস্থিতি তাঁদের জানালে পার্থবাবু বলেন, ‘ও আবার কবে অঞ্চল সভাপতি হল? ওখানে অন্যদের দায়িত্ব দিয়েছে দল। যারা মানুষের ওপর অত্যাচার করেছে তাদের পাশে দল থাকবে না। মানুষ꧟ের ওপর অত্যাচার করলে বিক্ষোভ তো হবেই। কিন্তু কেউ যেন আইন হাতে তুলে না নেন।’ মন্ত্রীর এই বক্তব্য নিয়ে স্বেচ্ছাবন্দি দশা থেকে কোনও মন্তব্য করেননি অজিত বাবু।