বন্যপ্রাণীদের হত্যা করা থেকে পাচার করা আইনের চোখে বড় অপরাধ৷ সেখানে অবলীলাক্রমে সীমান্তবর্তী এলাকায় পাচার হচ্ছে বন্যপ্রাণী৷ পুলিশ, বনদফতর এবং বিএসএফ জওয়ানদের চোখে ফাঁকি দিয়ে হরিণের শিং পাচারের চেষ্টা করা হয়েছিল৷ কিন্তু সেই হরিণের শিং পাচারের সময় পুলিশ হাতেনাতে পꦕাকড়াও করে ফেলল দুই পাচারকারীকে৷
ঠিক কী ঘটেছে কার্শিয়াংয়ে? স্থানীয় সূত্রে খবর, উত্তরের কার্শিয়াংয়ে রয়েছে ইন্দো–নেপাল সীমান্ত। সেখান দিয়েই পাচার করা হচ্ছিল হরিণের শিং। যা উদ্ধার করা হয়েছে। এদিন ভোররাতে সীমান্তবর্তী বিহার লাগোয়া খড়িবাড়ি ব্লকের চেকরমারি এলাকা থেকে হরিণের শিং উদ্ধার করে এসএসবি। একইসঙ্গে গ꧂্রেফতার করা হয় দুই পাচারকারীকে। হরিণের শিং নেপালে পাচারের পরিকল্পনা ছিল।
ঠিক কী খবর মিলেছিল? এসএসবি সূত্রে খবর, গোপন সূত্রে পাওয়া খবরের উপ🧜র ভিত্তি করে এদিন ভোররাতে এসএসবি’র একটি দল চেকরমারি এলাকায় অভিযা꧑ন চালায়। তখনই দুই ঝাড়খণ্ডের বাসিন্দাকে হরিণের শিং–সহ গ্রেফতার করা হয়। তাদের তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার হয় একটি পূর্ণবয়স্ক হরিণের শিং। যা💧র ওজন প্রায় দেড় কেজি৷
আর কী জানা যাচ্ছে? সূত্রের খবর, একটি পলিথিন প্যাকেটে করে হরিণের শিং পাচার হচ্ছিল। এসএসবি’র পক্ষ থেকে উদ্ধার হওয়া হরিণের শিং–সহ ধৃতদের বনদফতরের কার্শিয়াং বিভাগের ঘোষপুকুর রেঞ্জের হাতে তুলে দেয়। ধৃত দু’জনের নাম অনিল কুমার প্রামাণিক এবং মহম্মদ রশিদ। এরা দু’জনেই ঝাড়খণ্ডের সাহেবগঞ্জ জেলার বাসিন্দꩲা। এই পাচারের ঘটনায় ধৃতদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট ধারায় মামলা দায়ের করেছে বনদ𝓡ফতর।