বিনয় তামাং। রাজনীতিতে হাতেখড়ি সেই আটের দশকে। এরপর তিস্তা দিয়ে অনেক জল বয়ে গিয়েছে। ২০১৭ সালের জুন মাস পর্যন্ত কখনও সুবাস ঘিষিং, কখনও আবার একেবারে বিমল গুরুংয়ের ডেপুটি হিসাবে কাজ করেছেন। এরপর ২০২৭ সালের সেপ্টেম্বর মাস। রাজ্য সরকারের সঙ্গে হাত মিলিয়ে পাহাড় রাজনীতিতে নতুন করে উঠে আসেন বিনয় তামাং ও অনীত থাপা। কিন্তু রাজ্য সরকারের সহযোগিতায়, বিনয়ের হাত ধরে পাহাড় শান্ত হয়েছে। কিন্তু বিনয় তামাং কী দাগ কাটতে পেরেছেন পাহাড় রাজনীতিতে? এদিকে বৃহস্পতিবারই মোর্চার নিজের গোষ্ঠীর সভাপতির পদ থেকে সরে গিয়েছেন বিনয় তামাং। অনীত থাপার পাশাপাশি বিমল গুরুংয়ের কাছেও তিনি পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন। পাতলেবাসে বিমলের ডেরাতে গিয়ে বিনয়পন্থীরা জমা দিয়ে এসেছেন দলীয় ঝান্ডা। আসলে পাহাড়ের শেষ কথা যে গুরুং সেটাই যেন কার্যত জানিয়ে দিয়েছেন বিনয় তামাং। কিন্তু যে মানুষটা বার বার একাধিক ঘটনাক্রমে জানিয়েছে রাজনীতিতে চিরশত্রু বলে কিছু হয় না, সেই বিনয় তামাং বলছেন, ‘আমি রাজনীতির ময়দান ছেড়ে যাচ্ছি না।দু তিনদিন অপেক্ষা করুন। সব জেনে যাবেন।’ এবার প্রশ্ন কোথায় যাবেন তিনি? তিনি কি তৃণমূলে ভিড়ে যাবেন? তবে তৃণমূলের অন্দরমহল সূত্রে খবর, বিনয় তামাংকে নিয়ে বেশি উৎসাহিত নয় তৃণমূল শিবির। তাছাড়া মোর্চা ছেড়ে দিয়ে তৃণমূলে গেলে পাহাড়ে বিনয়ের অস্তিত্ব যে আরও সংকটে পড়বে তা বলাই বাহুল্য। তবে কী তিনি বিজেপিতে যাবেন? তবে বিজেপিরও বিনয়কে নিয়ে বিশেষ আগ্রহ নেই বলে সূত্রের খবর। সেক্ষেত্রে একমাত্র আশ্রয় বিমল গুরুং। রাজনৈতিক মহলের ধারণা দীর্ঘদিন অন্তরালে থাকার পর অত্যন্ত কৌশলে ঘুঁটি সাজাচ্ছেন মোর্চা সুপ্রিমো বিমল গুরুং। এবার নিজের অস্তিত্ব বজায় রাখতে সেই বিমলের কাছেই ফিরে যেতে পারেন বিনয়। এমনটাই মনে করছেন অনেকে। খোদ বিমল গুরুংয়ের দাবি, ‘বিনয় সঠিক কাজ করেছেন। সমস্ত বিরোধ ভুলে আমি তাকে নিয়েই আগামী দিনে পাহাড়ের বিকাশের কাজ করতে চাই।’ বিনয় তামাং। রাজনীতিতে হাতেখড়ি সেই আটের দশকে। এরপর তিস্তা দিয়ে অনেক জল বয়ে গিয়েছে। ২০১৭ সালের জুন মাস পর্যন্ত কখনও সুবাস ঘিষিং, কখনও আবার একেবারে বিমল গুরুংয়ের ডেপুটি হিসাবে কাজ করেছেন। এরপর ২০২৭ সালের সেপ্টেম্বর মাস। রাজ্য সরকারের সঙ্গে হাত মিলিয়ে পাহাড় রাজনীতিতে নতুন করে উঠে আসেন বিনয় তামাং ও অনীত থাপা। কিন্তু রাজ্য সরকারের সহযোগিতায়, বিনয়ের হাত ধরে পাহাড় শান্ত হয়েছে। কিন্তু বিনয় তামাং কী দাগ কাটতে পেরেছেন পাহাড় রাজনীতিতে। এদিকে বৃহস্পতিবারই মোর্চার নিজের গোষ্ঠীর সভাপতির পদ থেকে সরে গিয়েছেন বিনয় তামাং। অনীত থাপার পাশাপাশি বিমল গুরুংয়ের কাছেও তিনি পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন। পাতলেবাসে বিমলের ডেরাতে গিয়ে বিনয়পন্থীরা জমা দিয়ে এসেছেন দলীয় ঝান্ডা। আসলে পাহাড়ের শেষ কথা যে গুরুং সেটাই যেন কার্যত জানিয়ে দিয়েছেন বিনয় তামাং। কিন্তু যে মানুষটা বার বার একাধিক ঘটনাক্রমে জানিয়েছে রাজনীতিতে চিরশত্রু বলে কিছু হয় না, সেই বিনয় তামাং বলছেন, আমি রাজনীতির ময়দান ছেড়ে যাচ্ছি না।দু তিনদিন অপেক্ষা করুন। সব জেনে যাবেন। এবার প্রশ্ন কোথায় যাবেন তিনি। তিনি কি তৃণমূলে ভিড়ে যাবেন। তবে তৃণমূলের অন্দরমহল সূত্রে খবর, বিনয় তামাংকে নিয়ে বেশি উৎসাহিত নয় তৃণমূল শিবির। তাছাড়া মোর্চা ছেড়ে দিয়ে তৃণমূলে গেলে পাহাড়ে বিনয়ের অস্তিত্ব যে আরও সংকটে পড়বে তা বলাই বাহুল্য। তবে কী তিনি বিজেপিতে যাবেন। তবে বিজেপিরও বিনয়কে নিয়ে বিশেষ আগ্রহ নেই বলে সূত্রের খবর। সেক্ষেত্রে একমাত্র আশ্রয় বিমল গুরুং। রাজনৈতিক মহলের ধারণা দীর্ঘদিন অন্তরালে থাকার পর অত্যন্ত কৌশলে ঘুঁটি সাজাচ্ছেন মোর্চা সুপ্রিমো বিমল গুরুং। এবার নিজের অস্তিত্ব বজায় রাখতে সেই বিমলের কাছেই ফিরে যেতে পারেন বিনয়। এমনটাই মনে করছেন অনেকে। খোদ বিমল গুরুংয়ের দাবি, বিনয় সঠিক কাজ করেছেন। সমস্ত বিরোধ ভুলে আমি তাকে নিয়েই আগামী দিনে পাহাড়ের বিকাশের কাজ করতে চাই।|#+|