মন্ত্রিত্ব থেকে ইস্তফা দিলেও তৃণমূলের অস্বস্তি আরও বাড়ালেন রামনগরের বিধায়ক অখিল গিরি। মুখ্যমন্ত্রীর কাছে নয়, মুখ্যসচিবের কাছে ইস্তফাপত্র জমা দিয়েছেন তিনি। সোমবার নিজে একথা জানিয়েছেন অখিলবাবু। সঙ্গে এও জানিয়েছেন, সরকারি🌌 আধিকারিকের কাছে নয়, তবে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইতে তৈরি তিনি।
আরও পড়ুন - অখিল যা বলেছেন তা শ্লীলতাহানির সামিল, FIR করুন, মহিলা রেঞ্জারকে পরাম🍰র্শ সুকান্তর
পড়তে থাকুন - BJPর বিরুদ্ধে বঙ্গভঙ্গের অভিযোগ তুলে উত্তরবঙ্গের 🐻মুখ বন্ধ করার চেষ্টা করছে TMC
মহিলা রেঞ্জ অফিসারকে কুকথা বলার ভিডিয়ো প্রকাশ্যে আসার পর রবিবার অখ💯িল গিরিকে কারামন্ত্রীর পদ 🔴থেকে ইস্তফা দেওয়ার নির্দেশ দেন তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সি। ঘণ্টাখানেকের মধ্যে কাঁথির বাড়িতে বসে ইস্তফা ঘোষণা করেন অখিলবাবু। জানান, সোমবার বিধানসভায় গিয়ে ইস্তফা দেবেন তিনি। কিন্তু সোমবার এমএলএ হস্টেল থেকে বেরনোর সময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, আমি মুখ্যসচিবকে ইস্তফাপত্র হোয়াটসঅ্যাপ করে দিয়েছি। ইস্তফাপত্রের প্রিন্ট আউট মুখ্যমন্ত্রীকে পাঠিয়ে দেব।
প্রশ্ন উঠছে রাত পোহাতে না পোহাতে কেন বদলে গেল অখিল গিরির সিদ্ধান্ত? বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে 𒅌দেখা করে পদত্যাগ করব বলে ঘোষণা করেও꧒ কেন মুখ্যসচিবের কাছে ইস্তফাপত্র পাঠালেন তিনি? তবে কি মন্ত্রিসভা পরিচালনায় মুখ্যমন্ত্রীর অগ্রাধিকারকে অস্বীকার করলেন তিনি?
এদিন অখিলবাবু বলেন, আমি সরকারি আধিকারিকের কাছে ক্ষমা চাইব না। তবে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে ꦗক্ষমা চাইতে তৈরি। আমি যা বলেছি সেজন্য অনুতপ্ত। তবে যা করেছি সেজন্যꦛ অনুতপ্ত নই।
আরও পড়ুন - নার্সিং প্রবেশিকা পরীক্ষায় ছাত্রীদের গোপনাঙ্গ থেকে উদ্ধার ꦅহল মোবাইল ফোন
ওদিকে তৃণমূল সূত্রে খবর, অখিল গিরির আচরণে প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রী। এখন অখিল গিরির সঙ্গে দেখা করতে চান না তিনি। সেই বার্তা অখিলের কাছে যেতে তিনি ইস্তফাপত্র মুখ্যসচিবের মাধ্যমে মুখ্যমন্ত্রীর দফতরে পাঠিয়েছেন। এখন দেখার বিধানসভার অন্দরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় 𒉰ও অখিল গিরি মুখোমুখি হন কি না।