দর্শকদের ভিড়ের চাপ সামলাতে সপ্তমীর রাতে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল সন্তোষ মিত্র স্কোয়ার সর্বজনীন পুজো মণ্ডপের আলো এবং শব্দের খেলা। মূলত ভিড়ে যাতে কোনও দুর্ঘটনা না ঘটে সেই কারণে মণ্ডপের লেজার শো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। যদিও মধ্যরাতে ফের তা চালু করে দেওয়া হয়। এই নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা। পুজোর প্রধান উদ্যোক্তা তথা বিজেপি কাউন্সিলর সজল ঘোষ মানুষের ভিড় নিয়ন্ত্রণ করতে না পারার জন🌟্য পুলিশের ব্যর্থতাকে দায়ী করেছেন।
দুর্গাপুজোয় বাংলায় হাজির ২০🌌 হাজার বিদেশি প⛦র্যটক, কীসের প্রভাব পড়ল?
তিনি বলেন, ‘পুলিশ নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না এটা পুলিশের ব্যর্থতা। আর এর জন্য দর্শকরা পুজো দেখতে পারছেন না।’ একই সঙ্গে এ নিয়ে তৃণমূলকে 🧜কটাক্ষ করেন তিনি। সজল ঘোষ বলেন, ‘তৃণমূল নেতাদের পুজোয় এবার ভিড় হচ্ছে না। সেখানে ঝাল মুড়ি বিক্রি হচ্ছে না তাই এইসব করা হচ্ছে।’
প্রসঙ্গতꦯ, এবার সন্তোষ মিত্র স্কোয়ার সর্বজনীন পুজোর থিম হল আজাদি কা অমৃত মহোৎসব। সেই উপলক্ষে লালকেল্লার আদলে এই পুজোর মণ্ডপ তৈরি করা হয়েছে। প্রতিবারই সন্তোষ মিত্র স্কোয়ার সর্বজনীন পুজোয় দর্শকের আকর্ষণ থাকে। এবার এই পুজোয় দর্শকদের মূল আকর্ষণের কারণ হল লাইটিং এবং সাউন্ডের খেলা। এই পুজো উদ্বোধনের কথা ছিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের। পরে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এই পুজোর উদ্বোধন করেন এবং থিম মিউজিকের উদ্বোধন করেন মিঠুন চক্রবর্তী। এই পুজোয় ভꦺগৎ সিং, চন্দ্রশেখর আজাদ, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, মহাত্মা গান্ধীর বিভিন্ন অবদানের কথা লাইট এবং সাউন্ডের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে। তা দেখতেই কাতারে কাতারে ভিড় হচ্ছে সন্তোষ মিত্র স্কোয়ার সর্বজনীন পুজোয়।