হাতে আর একদিন বাকি। তারপরই রাজ্যজুড়ে পালিত ✨হবে সরস্বতী পুজো। এই সরস্বতী পুজোর দিন রাজ্যপাল সি🌃ভি আনন্দ বোস হাতেখড়ি হবে বলে আগেই ঘোষণা করা হয়েছিল। কারণ তিনি এখন বাংলা শিখতে চান। তাই সব প্রস্তুতি এখন চূড়ান্ত রাজভবনে। ইতিমধ্যেই সেই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ করা হয়েছে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। আর রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান এবং প্রশাসনিক প্রধানের মধ্যে সুসম্পর্ক গড়ে উঠতেই বোসের বিরুদ্ধে ফোঁস করল বিজেপি। এবার সরাসরি তাঁকে আক্রমণের পথে গেলেন বিজেপির শীর্ষনেতা স্বপন দাশগুপ্ত।
এখন কেন্দ্রে প্রধান শাসকদল বিজেপি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের সুপারিশের ভিত্তিতে বিভিন্ন রাজ্যে রাজ্যপালদের রাষ্ট্𒀰রপতিই নিয়োগ করেন। আর বিজেপি তাঁদের পুরনো নেতা এবং আস্থাভাজনদেরই রাজ্যে রাজ্যে বড়লাট করে পাঠিয়েছে। সেখানে সিভি আনন্দ বোসকে নিয়ে খুশি নন বঙ্গ–বিজেপির নেতারা। একবার শুভেন্দু অধিকারী স্বয়ং এই নয়া রাজ্যপালের নামে নালিশ করেছিলেন। এবার বাংলা 🎃থেকে আনন্দ বোসকে সরানোর জন্য নর্থ ব্লকে আবেদন শুরু হয়ে গিয়েছে বলে সূত্রের খবর।
ঠিক কী বলেছেন স্বপন? এদিকে শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে স্বপন দাশগুপ্তের সম্পর্ক ভাল। আর স্বপন দাশগুপ্ত মোদী–শাহর অত্যন্ত আস্থাভাজন নেতা। প্রয়াত 🍒কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অরুণ জেটলির সঙ্গে স্বপনের বন্ধুত্বের সম্পর্ক ছিল। এবার স্বপন দাশগুপ্ত আজ এই নিয়ে সংবাদমাধ্যমে বলেন, ‘সরস্বতী পুজোর সময় অনেকই হাতেখড়ি দেন। একজন বাংলা শিখতে চান, খুব ভাল কথা। কিন্তু এখানে একটা রাজনৈতিক বার্তা রয়েছে। তা হল এই হাতেখড়ি অনুষ্ঠ♏ানের মধ্যে দিয়ে যেন বোঝানো হচ্ছে যে বাংলায় শিক্ষার ক্ষেত্রে সব ঠিক আছে। যেখানে পুরো শিক্ষাদফতর এখন জেলের ভিতরে। সেখানে লোক দেখানো হাতেখড়ি অবান্তর ব্যাপার। এটা একটা স্টান্ট।’