বাংলাদেশে হিন্দু নিধনের প্রতিবাদে এবার বিধানসভা চত্বরে সরব হল গেরুয়া ব্রিগেড। সোমবার বিজেপি বিধায়করা বিধানসভা চত্বরে মৌন মিছিল বের করেন। সোমবার অধিবেশেন শুরু হতেই বিরোধী দল হিসাবে একমাত্র বিজেপি বাংলাদেশের ঘটনার প্রতিবাদ জানায়। এদিকে সূত্রের খবর, বꦕিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্য়োপাধ্যায় এদিন বাংলাদেশের ঘটনায় শোক প্রস্তাব আনার অনুমতি দেননি। তবে বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, আমাদের হিন্দু ভাইদের মৃত্যুতে শোকপ্রস্তা🦩ব আনার অনুমতি আমরা পাইনি। আমরা বিধানসভা চত্বরের মধ্যে মোমবাতি মিছিল বের করেছিলাম। বিআর আম্বেদকেরর মূর্তির সামনে আমরা নিরবে দুঃখ প্রকাশ করেছি।
এদিকে স্পিকারের এদিনের সিদ্ধান্ত নিয়ে তৃণমূলের বিধায়করা সরাসরি ﷽কোনও মন্তব্য করতে চাননি। তবে তাঁদের একাংশের দাবি এটি স্পিকারের ক্ষমতার আওতাধীন। অন্য়দিকে শুভেন্দু অধিকারী জানিয়েছেন, উৎসবের মরসুম হওয়ার জন্য আগামী ১৫ই নভেম্বর পর্যন্ত বিজেপি বিধায়করা বিধানসভায় যোগ দেবেন না।
উৎসবর মরসুমে শাসকদল বিধানসভায় আসতে পারেন। কিন্তু আমর🍸া কালীপুজো, দেওয়ালি, ছট পুজো, জগদ্ধাত্রী পুজোতে সাধারণ মানুষের সঙ্গে থাকব। শেষ তিনদিন আমরা বিধানসভায় থাকব ততক্ষণ পর্যন্ত যদি অধিবেশন চালু থাকে𒐪। জানিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। এদিকে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, এবার বিধানসভা উপনির্বাচনের প্রচারপর্বেও বাংলাদেশে হিন্দু নিধনের কথা সামনে এনেছিলেন বিজেপি নেতৃত্ব। এবার বিধানসভা খুলতে ফের সেই ইস্যুকে সামনে আনলেন বিজেপি বিধায়করা।