পেগাসাসের মতো কিছু প্রযুক্তি ব্যক্তিগত গোপনীয়তাকে 🀅লঙ্ঘন কর♒ছে। এমনই অভিযোগ তুলে কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছিলেন এক সমাজকর্মী। তবে সেই মামলা গ্রহণই করল না কলকাতা হাইকোর্ট। মামলাকারীর আবেদন অস্পষ্ট হওয়ায় কলকাতা হাইকোর্ট এই মামলা খারিজ করে দেয়। তবে একইসঙ্গে হাইকোর্ট জানিয়ে দিয়েছে, যদি ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘন হয় সেক্ষেত্রে মামলাকারী নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ জানান পারবেন।
মামলাটি উ🗹ঠেছিল প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরন্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে। এই জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছিলেন সুজিত কুমার দত্ত নামে এক সমাজকর্মী। তাঁর অভিযোগ ছিল, তিনি যাদের সঙ্গে কাজ করছেন তাঁদ🐭ের বেশ কয়েজনের ইলেকট্রনিক ডিভাইসে পেগাসাসের মতো সফটওয়্যার করা হয়েছে তাঁদের অজান্তেই। কাজের জন্য তিনি একটি জায়গায় যাচ্ছিলেন। তখনই তিনি এই বিষয়টি জানতে পারেন। তাঁর দাবি, পেগাসাসের মতো প্রযুক্তির কারণে তাঁদের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা লঙ্ঘন হচ্ছে। এনিয়ে তিনি নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ জানিয়েছিলেন। কিন্তু, কোনও কাজ হয়নি। তাই তিনি আদালতের দ্বারস্থ হন।
এই মামলায় সুপ্রিম কোর্টের একটি রায়ের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে মামলাকারী জানান, জীবন ও স্বাধীনতার অধিকারের অধীনে গোপনীয়তার অধিকারকে একটি মৌলিক অধিকার হিসাবে উল্লেখ করেছে সুপ্রিম♔ কোর্ট। সমাজ কর্মী দাবি করেছেন, এরফলে তিনি হুমকির সম্মুখীন হয়েছেন এবং তিনি মানসিক যন্ত্রণার সম্মুখীন হচ্ছেন। এরফলে তাঁর দৈনন্দিন কাজ কর্ম ব্যহত হচ্ছে। তাই আদালত যাতে এবিষয়ে হস্তক্ষেপ করে তা নিয়ে তিনি কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। তবে শেষমেষ আদালতের কাছে মামলাটি গ্রহণযোগ্য হল না।