একটি পেপারে পাশ করার জন্য ২০ হাজার টাকা। সব পেপার পাশ করতে পড়বে ৪ লাখ। দরাদরি 𓆉চলবে না। ফিক্সড রেট। টাকা দিলেই ডাক্তারি পাশ করা যাচ্ছে কলকাতা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে। এমনই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ এনেছে তৃণমূলের ছাত্র সংগঠন। তাদের অভিযোগ এক প্রাক্তনীর বিরুদ্ধে। রীতিমতো সাংবাদিক বৈঠক করে এই দাবি করেছে টিএমসিপি। হাসপাতালের প্রাক্তনী চিকিৎসক ওই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তাঁর দাবি, হাসপাতালের একাংশের বিরুদ্ধে তিনি ൩দুর্নীতির অভিযোগ এনেছিলেন তাই তাঁর বিরুদ্ধে এই সমস্ত রটানো হচ্ছে।
সাংবাদিক বৈঠকে টিএমসিপির দাবি, টাকা নিয়ে পাশ করানো একটি চক্র চালাচ্ছেন ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের ছাত্র ꦬসংসদের প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক চিকিৎক মনবুর আলি। এই নিয়ে একাধিক পড়ুয়া ও অভিভাবকের লিখিত অভিযোগের কপিও তাদের কাছে রয়েছে। ঘটনার তদন্ত দাবি করেছে টিএমসিপি। তাঁদের দাবি, বিষয়টি তাঁরা কলেজ কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন। সুপার তথা উপাধ্যক্ষ, অধ্যক্ষ, রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান, স্বাস্থ্য অধিকর্তা (শিক্ষা)-সহ সকলেরই গোচরে আনা হয়েছে। তাঁদের আশা দ্রুত এই তদন্ত শেষ হবে।
(পড়তে পারেন। প্রজ্ঞাদীপার মৃত্যুতে নিম্ন আদালতের বিচার প♍্রক্রিয়ায় হাইকোর্টের স্থগি👍তাদেশ)
যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেছেন প্রাক্তনী ও চিকিৎসক মনসুর আলি। তিনি বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত অভিযোগ আনা হচ্ছে। মনসুর আলি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, 'হাসপাতালের শীর্ষকর্তাদের একাংশের দুর্নীতি ও বেনিয়মে♔র বিরুদ্ধে মুখ্যমন্ত্রী চিঠি দিয়েছিলাম। পাল্টা প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতেই অভিযো আনা হচ্ছে। হাসপাতালের চিকিৎসকদের একাংশ ছাত্রদের সামনে এনে এই অভিযোগ করাচ্ছে।' তিনি দাবি করেছেন, ছাত্রদের ভয় দেখিয়ে চিঠি লেখানো হচ্ছে। ছাদ থেকে ফেলে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, 'পাল্টা চিঠি আমার কাছেও রয়েছে।'