চালু হল সেন্ট্রাল রেফারেল সিস্টেম। এই রেফারেল সিস্টেম চালুর মাধ্য়মে মূল যে সুবিধা হবে সেটা হল এক হাসপাতাল থেকে অপর হাসপাতালে রেফার করা হল তার হয়রানি কিছুটা কমবে। অর্থাৎ যে হাসপাতালে রেফার করা হবে সেখানে বেড রয়েছে কি না সেটা আগে থেকেই নিশ্চিত করা হবে। তার জেরে রোগীকে নিয়ে এক হাসপাতাল থেকে অপর হাসপাতালে আর চড়কিপাক ༺খেতে হবে না। এক হাসপাতাল থেকে অপর হাসপাতালে রোগীরা এলে তারা সহজেই ভর্তি হতে পারবেন অপর হাসপাতালে। 𒉰;
মূলত রেফারেল সিস্টেমটার খ✤োলনলচে বদলে ফেলার 🍰চেষ্টা করা হচ্ছে। মূল উদ্দেশ্য হল যাতে রোগী ও তার পরিজনদের হয়রানি কিছুটা কমে। বর্তমানে যে হাসপাতালে রোগীকে রেফার করা হবে সেখানে তার চিকিৎসার পরিকাঠামো রয়েছে কি না, সেখানে বেড রয়েছে কি না সেটা নিশ্চিত হওয়ার পরেই রেফার করা হবে। এক্ষেত্রে সেই রোগীর সম্পর্কিত তথ্য়ও দেওয়া হবে সংশ্লিষ্ট হাসপাতালে। এক্ষেত্রে রোগীরা সেই হাসপাতালে গেলেই ভর্তির সুযোগ পাবেন।
আগে যেটা হত যে রোগীরা হয়তো অন্য় হাসপাতাল থেকে রেফার হয়ে অপর একটি হাসপাতালে এলেন। এরপর তাদের সেখানে এসে দেখতে হত সেখানে বেড রয়েছে কি না। এদিকে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করার পরে হয়তো দেখা যেত যেᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ সেখানে বেড নেই। এরপরই শুরু হত আসল ভোগান্তির পালা। আর এভাবে এক হাসপাতাল থেকে অপর হাসপাতালে যেতে গিয়ে অবস্থার অবনতি হত সংশ্লিষ্ট রোগীর।
তবে কলকাতার চারটি মেডিক্যাল কলেজে এখনও ইলেকট্রনিক ডিসপ্লে বোর্ড লাগানো হয়নি। তার জেরে বোঝা ꩲযাচ্ছে না কতগুলি বেড রয়েছে, কতগুলিতে রোগী আছে আর কতগুলꦑি খালি। তবে এনআরএসে বোর্ড লাগানো হলেও আপডেট হচ্ছে না। তবে রোগীর পরিজনদের আশা বাস্তবে যদি এই সেন্ট্রাল রেফারেল সিস্টেম চালু হয় তবে রোগীদের হয়রানি অনেকটাই কমতে পারে।
এর আগে বাঙুরে শুরু হয়েছিল হাব অ্যান্ড স্পোক পদ্ধতি। অর্থাৎ এক্ষেত্রে বাঙুর ইনস্টিটিউট অফ নিউরো সায়েন্সকে হাব হিসাবে চিহ্নিত করা🔯 হচ্ছে। আর তার আওতায় সাতটি হাসপাতালকে বলা হচ্ছে স্পোক। মোটের উপর রোগী ও তার পরিজনদের হয়রানি কমাতে ও মৃত্যু এড়াতে এই বিশেষ উদ্যোগ ⭕নেওয়া হচ্ছে। এক্ষেত্রে স্ট্রোক হওয়ার পরে রোগীকে নিয়ে এক হাসপাতাল থেকে অপর হাসপাতালে যাতে ছুটতে না হয় সেটাই নিশ্চিত করতে চাইছে স্বাস্থ্য দফতর।