ছুটি থাকলেও দায়িত্ব পাওয়ার পরদিন যাদবপুর বিশ♏্ববিদ্যালয়ে হাজির হলেন অস্থায়ী উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউ। ছাত্রমৃত্যুর ন'দিন মাথায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে তাঁকে নিয়োগ করেছেন রাজ্যপাল তথা বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য সিভি আনন্দ বোস। বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে তিনি জানালেন, প্র🤡য়োজনীয়তা খতিয়ে দেখেই সিসিটিভি লাগানোর ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
ছাত্রমৃত্যুর ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের গাফিলতি ছিল বলে মেনে নিয়েছেন নতুন উপাচা💙র্য। তাঁর মতে, র্যাগিং রুখতে অ্যান্টি র্যাগিং সেলকে আরও সক্রিয় হতে হবে। সাংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, 'রকম সঙ্কট না হলেই ভাল হত। খুবౠই হৃদয় বিদারক ঘটনা। অত্যন্ত দুঃখের। মেনে নিতে হবে কোথাও গাফিলতি ছিল। একজনের দিকে আঙুল তুললে হবে না। এর দায় গোটা বিশ্ববিদ্যালয়ের।'
শনিবার রাতে রাজভবন থেকে ফোন করে গণিতের অধ্যাপক বুদ্ধদেব সাউকে অস্থায়ী উপাচার্য হিসাবে নিয়োগের কথা তাঁকে জানানো হয়। তাঁর যোগ দেওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়তেই বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া, অধ্যাপক ও শিক্ষাকর্মীদের একাংশের মধ্যে অসন্তোষ ছড়ায়। তাঁদের অভিযোগ, বুদ্ধদেব সাউ ওয়েবকুপার কোষাধ্যক্ষ ছিলেন। 𝕴বিজেপির অধ🎉্যাপক সংগঠনেক নেতা তিনি। এ সব দেখিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন অধ্যাপক ও পড়ুয়ারা।
জবাবে অস্থায়ী উপাচার্য বলেন,'এসব কথার সত্য-মিথ্যায় যাব না। ওঁরা আমাকে মানুষ হিসাবে দেখতে চাইছেন না। এটা নিয়ে কেন প্রশ্ন থাক𓃲বে কেন বুঝতে পারছি না। প্রত্যেকেই কোনও না কোন দল করেন। কেউ তৃণমূল, কেউ সিপিএম, কেউ এসএ🥂ইসিআই করে হঠাৎ এই সব কেন মাথায় ঘুরছে জানি না।'
প্রসঙ্গত যাদবপুরে ছাত্রমৃত্যুর দিন কয়েক আগেই রাজভবন থেকে পদত্যাগ করতে বলা হয় অস্থায়ী উপাচার্য অমিতাভ দত্তকে। ইংরাজি বিভাগের অধ্যাপক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপচার্য অমিতাভ দত্ত উপাচার্য হিসাবে নিয়োগ করেন রাজ্যপাল। তিনি পদত্যাগ করার পর শূন্য ছিল উপচার্যের পদ। বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থির পরিস্থিতির মধ্যে 🧔অস্থায়ী উপচার্যের দায়িত🎀্ব নিয়ে বুদ্ধদেব সাউ।