শিগেলা। রক্ত পায়খানা সহ নানা ধরনের লক্ষণ দেখা যায়। এ𝄹ই রোগ মারাত্মক সংক্রামক বলেও মনে করা হয়। তবে এই ধরনের ব্যাকটিরিয়ার বিরুদ্ধে লড়তে এবার বিশ্বের প্রথম ভ্যাকসিন তৈরি হচ্ছে কলকাতাতে। কলকাতার ICMR-ন্যাশানাল ইনস্টিটিউট ফর রিসার্চ ইন ব্যাকটারিয়াল ইনফেকশনসে এই ভ্য়াকসিন তৈরির কাজ কার্যত একেবা🎃রে শেষ পর্যায়ে।
এই ধরনের ব্যাকটিরিয়া শরীরে প্রবেশ করলে পেটের মারাত্মক সমস্যা তৈরি হয়। এই আক্রান্ত ব্যক্তির পায়খানায় থাকে এই ব্যাকটিরিয়া। সেটা যদি কোনওভাবে কারো পেটে চলে যায় তবে সেই ব্যক্তিও আক্রান্ত হন। মূলত এই সংক্রমণটা ছড়🅷ায় খাবার ও জলের মাধ্য়মে।
এদিকে শিগেলার বিরুদ্ধে প্রতিষেধক হিসাবে বিশেষ কোনও ভ্যাকসিন নেই গোটা দেশে। বলা ভালো গোটা বিশ্বে। তবে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে এই ভ্যাকসিন তৈরির চেষ্টা চলছে। তবে সেই নিরিখে এই ভ্য়াকসিন তৈরির ক্ষেত্রে বিরাট এগিয়ে গিয়েছে কলকাতার ল্যাব। এমনকী টাইমস অফ ইন্ডিয়াকে ICMR-NIRBI কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে পশুদের উপর যে পরীক্ষা করা হয় তাতে 🦂দক্ষতার সঙ্গে পাশ করেছে কর্তৃপক্ষ।
এদিকে যে কোম্পানি এ😼ই ভ্য়াকসিন তৈরি করবে তার সঙ্গে চুক্তি চূড়ান্ত হওয়ার পরেই মানুষের উপর এই ভ্য়াকসিনের কী প্রভাব পড়বে সেটা দেখা হবে। তবে সেটা হতে অন্তত এখনও এক বছর সময় লাগতে পারে। যদি মানুষের উপর এর বিরাট কোনও প্রতিক্রিয়া না দেখা যায় তবে সেটা বাজারে আনা হবে ধাপে ধাপে। মোটামুটি এটা হতে প্রায় এক বছর সময় লাগতে পারে।
ওই সংবাদমাধ্য়মের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে, সংস্থার ♉ডিরেক্টর শান্তা দত্ত জানিয়েছেন, আমাদের টিম এই ভ্য়াকসিন তৈরি করেছে। এটাকে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে আনার ব্যাপারে কথাবার্তা চলছে। কোম্পানিগুলির সঙ্গে কথাবার🐻্তা চলছে। যদি সব কিছু ঠিকঠাক থাকে তবে এক বছরের মধ্য়ে এই ভ্যাকসিন বাজারে মিলতে পারে বলে আশা করা যাচ্ছে।
এদিকে এই ভ্য়াকসিন কলকাতা থেকে বের হলে বিশ্বের স্বাস্থ্য মানচিত্রে বিরাট জায়গা করে নেবে কলকাতা। এদিকে এই শিগেলা এককথায় মারাত্মক। বাচ্চাদের মধ্য়ে এই রোগের প্রভাব মারাত্মক। বছরের যে কোনও সময় এই রোগে আক্রান্ত হতে পারেন যে কোনও মানুষ। তবে বর্ষার সময় ও বর্ষার পরবর্তী সময়গুলিতে এই রোগের মারাত্মক প্রকোপ দেখা যায়। কিন্তু আগে থেকে প্রতিষ🌜েধক দেওয়া থাকলে রোগের হাত থেকে বাঁচা যেতে পারে।