দুর্গাপুজো আসতে আর খুব বেশি দিন বাকি নেই। এখন থেকেই দুর্গাপুজো কমিটিগুলি কাজ শুরু করে দিয়েছে। বিজ্ঞাপনের ღহোর্ডিং, ব্যানার, ফেস্টুন–সহ নানা বিষয় শহরে লাগতে শুরু করেছে ধীরে ধীরে। কিন্তু তার জন্য যেন শহরের নিরাপত্তা বিঘ্নিত না হয় সেদিকে এখন থেকেই সজাগ দৃষ্টি রাখতে শুরু করল লালবাজার। দুর্গাপুজোর সময় শহরে নানা সংস্থা নিজেদের প্রচারের হোর্ডিং লাগায়। তার জন্য যাতে ট্র্যাফিক সিগন্যাল এবং সিসি ক্যামেরার নজরদারিতে অসুবিধা না হয় তাই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কলকাতা পুলিশের সমস্ত ট্র্যাফিক গার্ডকে। বৃহস্পতিবার লালবাজারে হওয়া বৈঠকের পরই এই নির্দেশ জারি করা হয়েছে।
ইতিমধ্যেই পুজো কমিটিগুলির সঙ্গে বৈঠক করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে একগুচ্ছ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে পুজো কমিটিগুলির কর্তাদের। আর ভিড় সামলানো থেকে শুরু করে প্রত্যেক বড় পুজো কমিটিগুলিতে পুলিশের নজরদারি রাখার কথা বলেছেন তꦍিনি। এমনকী পুলিশ এবার𒆙 অনেক জায়গায় ঘোষক হিসাবে থাকবেন। সরকারি সাহায্য যেমন দেওয়া হয়েছে তেমন নিরাপত্তার দিকটিও বাড়তি নজর দিতে বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। আর তারপরই পুলিশ অ্যাকশন মুডে নেমে পড়েছে। আর হোর্ডিং–ব্যানার নিয়ে নির্দেশ দিয়েছে।
আরও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রী–রাজভবনের সুরক্ষায় ‘উইনার্স বাহিনী’, রাতের শহরে মহিলাদের নিরাপত্তা দ🍨েবে কারা?
দুর্গাপুজোকে কেন্দ্র করে বেশ কিছুদিন আগে থেকেই শহর জুড়ে নানা সংস্থার প্রচারে বিজ্ঞাপনের হোর্ডিং লাগানো শুরু হয়। এই হোর্ডিং–ব্যানার এমনভাবে লাগানো হয় যাতে ঢাকা পড়ে যায় শহরের গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার সিগন্যাল এবং সিসিটিভি বলে অভিযোগ। তাতে সাধারণ মানুষকে যেমন অসুবিধায় পড়তে হয় তেমন পুলিশকেও ব্যাপক 🅺সমস্যায় পড়তে হয়। এই অসুবিধা যাতে এবার না হয় তাই আগাম বিষয়টি দেখার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এমনকী ট্র্যাফিক গার্ড এলাকায় কোথায় কোন রাস্তার পরিস্থিতি খারাপ সেটা জানাতেও বলা হয়েছে। দুর্গাপুজোর প্রাক্কালে কোনও রাস্তায় আলোর দরকার আছে কিনা সেটাও জানাতে বলা হয়েছে।