গেমিং অ্যাপ কাণ্ডে ৩২ কোটি টাকা ফ্রিজ করল লালবাজার। দেশে ও বিদেশের প্রায় ১৬০০টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ছিল এই ৩২ কোট🃏ি টাকা। উল্লেখ্য, আমির খানের এই প্রতারণা চক্রের বিরুদ্ধে প্রায় দেড় বছর আগে অভিযোগ দায়ের হলেও অনেক দেরিতে তৎপর হয় পুলিশ। ইডির তল্লাশিতে প্রায় ১৮ কোটি টাকা নগদ উদ্ধারের পর তদন্তে গতি বাড়ায় কলকাতা পুলিশ। এরপর থেকেই আমির খানের আরও একাধি কীর্তি সামনে এসেছে। তার আরও সম্পত্তির হদিস মিলেছে।
এখনও পর্যন্ত ই–নাগেটস প্রতারণা কাণ্ডে ৩৬ কোটি ৯৬ লাখ টাকা ফ্রিজ করেছে ইডি। নগদ প্রায় ১৮ কোটি ছাড🐽়াও ১২ কোটি ৮৩ লক্ষ টাকা মূল্যের বিটকয়েন, আমির ও তার সহযোগীর অ্যাকাউন্টে থাকা ৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকাও ফ্রিজ করা হয়েছিল আর্থিক তছরূপ প্রতিরোধ আইনের আওতায়। এদিকে কলকাতা পুলিশও আমির খানের কোটি কোটি টাকা ফ্রিজ করেছে। এই আবহে গতকাল সল্টলেকের শৈল টাওয়ারে অভিযান চালায় বিধাননগর গোয়েন্দা শাখার পুলিশ। সেখান থেকেই প্রচুর অ্যাকাউন্টের হদিস মেলে। সেই তথ্যের ভিত💛্তিতেই ৩২ কোটি টাকা ফ্রিজ করেন গোয়েন্দারা।
উল্লেখ্য, গত সেপ্টেম্বরে কলকাতার গার্ডেনরিচ এলাকায় আমির খানের বাডꦉ়িতে হানা দিয়েছিল ইডি। তার বাড়ির খাটের নীচ থেকে কোটি কোটি টাকা উদ্ধার করেছিল 💙এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। তখন আমির খান বাড়িতে ছিল না। তারপর কলকাতা পুলিশের একটি দল উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদ থেকে গ্রেফতার করেছিল আমির খানকে। এই ঘটনায় শাসকদলের প্রভাবশালী এক মন্ত্রী জড়িত থাকতে পারে বলে ইডি দাবি করছে। তবে ইডি এখনও আমিক খানকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারেনি।