হাতে আর মাত্র চারদিন। তারপর রাজ্যে খুলতে চলেছে স্কুল। শুরু হয়ে যাবে জোরকদমে পঠনপাঠন। কিন্তু এখন প্রশ্ন উঠছে, যদি কিছু পড়ুয়া ভয়ে স্কুলে না আসে তাহলে কী হবে? তাদের হাজিরার কী হবে? এই বিষয়ে আগাম আঁচ করে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন, ‘আমি আদালতকে ধন্যবাদ জানাব যে তাঁরা আমাদের এবং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সদিচ্ছার কথা বুঝতে পেরেছেন। মুখ্যমন্ত্রী বারবার চেয়েছিলেন যে বাচ্চারা জনজীবনের মূলস্রোতে ফিরে আসুক।’কিন্তু ছাত্রছাত্রীদের বাধ্যবাধকতার বিষয়টি কী হবে? ব্রাত্য বসু বলেন, ‘আমাদের দিক থেকে আসতেই হবে (স্কুলে) এমন কোনও বাধ্যবাধকতা নেই। যার ইচ্ছে হবে আসবে। যাঁদের মনে হবে, তাঁরা বাচ্চাকে পাঠাবেন না (স্কুলে)। কিছু ভীতি কাজ করে। তবে আমরা আমাদের দিক থেকে নিশ্চিত করতে পারি কোভিড পরিস্থিতিতে পরিকাঠামোর ক্ষেত্রে আমরা যাবতীয় প্রতিষেধক নিয়েছি।’ হাতে আর মাত্র চারদিন। তারপর রাজ্যে খুলতে চলেছে স্কুল। শুরু হয়ে যাবে জোরকদমে পঠনপাঠন। কিন্তু এখন প্রশ্ন উঠছে, যদি কিছু পড়ুয়া ভয়ে স্কুলে না আসে তাহলে কী হবে? তাদের হাজিরার কী হবে? এই বিষয়ে আগাম আঁচ করে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন, ‘আমি আদালতকে ধন্যবাদ জানাব যে তাঁরা আমাদের এবং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সদিচ্ছার কথা বুঝতে পেরেছেন। মুখ্যমন্ত্রী বারবার চেয়েছিলেন যে বাচ্চারা জনজীবনের মূলস্রোতে ফিরে আসুক।’কিন্তু ছাত্রছাত্রীদের বাধ্যবাধকতার বিষয়টি কী হবে? ব্রাত্য বসু বলেন, ‘আমাদের দিক থেকে আসতেই হবে (স্কুলে) এমন কোনও বাধ্যবাধকতা নেই। যার ইচ্ছে হবে আসবে। যাঁদের মনে হবে, তাঁরা বাচ্চাকে পাঠাবেন না (স্কুলে)। কিছু ভীতি কাজ করে। তবে আমরা আমাদের দিক থেকে নিশ্চিত করতে পারি কোভিড পরিস্থিতিতে পরিকাঠামোর ক্ষেত্রে আমরা যাবতীয় প্রতিষেধক নিয়েছি।’|#+|এই বিষয়ে কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছিল। কিন্তু তা ধোপে টেকেনি। স্কুল খোলা নিয়ে কলকাতা হাইকোর্ট জানিয়েছে, আপাতত হস্তক্ষেপ করতে নারাজ তাঁরা। এই জনস্বার্থ মামলার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব। এখন অবশ্য নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত স্কুল খোলা হচ্ছে। সেই মর্মে বিজ্ঞপ্তিও জারি করেছে স্কুল শিক্ষা দফতর।উল্লেখ্য, রাজ্যের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টে পর্যন্ত নবম ও একাদশ শ্রেণি, সাড়ে ১০টা থেকে বিকেল ৪টে পর্যন্ত দশম ও দ্বাদশ শ্রেণিকে বিধি মেনে রোজ স্কুল করতে হবে। তাই এখন জোরকদমে শুরু হয়েছে স্কুলে স্কুলে স্যানিটাইজেশনের কাজ। কোভিড–বিধি মানার জন্য সকলকে বলা হয়েছে। স্কুলে রাখা হচ্ছে মাস্ক।