কেন্দ্রীয় বঞ্চনা নিয়ে মমতার লাগাতার আক্রমণের মধ্যে মুখ খুললেন কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়নমন্ত্রী গিরিরাজ সিং। সোমবার এক সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, মমতাজির এই সরকার লুঠের সরকার হয়ে গিয়েছে। কিন্তু লুঠের সরকারকে স্বচ্ছতা দেখাতে হবে। তবে�🌟�ই পাওয়া যাবে টাকা।
এদিন এবিপি গোষ্ঠীকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে গিরিরাজ সিং বলেন, ‘দেখুন দেশে কয়েকটা রাজ্য আছে তার মধ্যে একটা মমতাজির রাজ্য, যে ‘মাল মহারাজ কা মির্জা খেলে হোলি’(হিন্দি প্রবাদ)। মানে কেন্দ্রের টাকার অপব্যবহার। উনি প্রথমে কী করলেন? ভারত সরকারের সমস্ত প্রকল্পের নাম বদলে ফেললেন। যা বেআইনি। আবাস যোজনায় আপনারা দেখেছেন খবরের কাগজে বেরিয়েছে যে তিন তলা বাড়ির মালিক ঘর পেয়েছেন। ১০০ দিনের কাজে এরা যে লুঠ করেছে তা সব সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছে। মমতাজির এই সরকা𝕴র লুঠের সরকার হয়ে গিয়েছে। আমি শুধু স্বচ্ছতা চাই। কয়েকদিন আগে আমরা ৮ লক্ষ বাড়ি তৈরির ছাড়পত্র দিয়েছি। আমরা উদ্দেশ খারাপ হলে আমি কি ছাড়পত্র দিতাম’?
নিজের অসহায়তা প্রকাশ করে কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী বলেন, ‘অভিযোগ এলে তো তদন্ত করতেই হবে। ওখানকার মন্ত্রীকেও আমি বলেছি। মন্ত্রꦇীজি এসেছিলেন। ভালো ভালো কথা বলে গিয়েছেন। কিন্তু ফেরত গিয়েও ওনার কথা বদলে যায়, কাজ বদলে যায়, ফের সেই লুঠ’।
রাজ্যের দরিদ্র মানুষকে তাঁর বার্তা, ‘১০০ দিনের কাজ লুঠের জন্য নয়, গরিবের জন্য। আমি বাংলার গরিবদের বলতে চাই যে তাদের স𓆏মস্ত টাকা আমরা দিতে চাই। কিন্তু লুঠের সরকারকে স্🍸বচ্ছতা দেখাতে হবে’।