দুর্নীতি এবং দালালরাজ মুক্ত করতে রজ্যের সরকারি হাসপাতালগুলিতে ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকান তৈরি করেছিল সরকার। কিন্তু, সেই ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকানে বেনিয়মের অভিযোগ উঠল। ওষুধের দাম বেশি নেওয়া থেকে শুরু করে বিভিন্ন ওষুধ না মেলা, বিদ্যুতের বিল না মেটানো, লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়া প্রভৃতি অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি স্বাস্থ্য ভবনে স্বাস্থ্য দফতরের পারফরম্যান্স রিভিউ মিটিং হয়। সেখানে এই অভিযোগ উঠেছে। এই পরিস্থিতিতে ন্যা𒁏য্য মূল্যের ওষুধের দোকানগুলিকে কড়া নির্দেশ দিল স্বাস্থ্য দফতর।
গত ২৬ জুলাই স্বাস্থ্য ভবনে পারফরমেন্স রিভিউ মিটিং হয়। সেখানে ১১৮টি ন্য🍎ায্য মূল্যের ওষুধের দোকানের পারফরমেন্স নিয♈়ে আলোচনা করা হয়। সেখানে পিপিপি সেলের আধিকারিকরা অভিযোগ করেছে প্রয়োজনীয় যে ১৪২ ধরনের ওষুধ রয়েছে সেগুলি সব পাওয়া যায় না এই সমস্ত ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকানে। বিশেষ করে হাড়ের চিকিৎসার সরঞ্জাম এবং ওষুধ এই সমস্ত ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকানে পাওয়া যাচ্ছে না। আবার অনেক ওষুধ পেতে দেরি হয়। আবার এই সমস্ত ওষুধ পাওয়া গেলেও সরকারের বেঁধে দেওয়া রেটে দেওয়া হচ্💮ছে না, তার থেকে অনেক বেশি দামে রোগীদের বিক্রি করা হচ্ছে।