শহরের পশ এলাকা থেকে উদ্ধার হল বিপুল পরিমাণ সোনার বিস্কুট। বড়বাজার এলাকায় ৩০ লক্ষ টাকার সোনার বিস্কুট উদ্ধার হয়েছে। আর তার জেরে এক ব্যক্তি🍒কে গ্রেফতার করল শুল্ক দফতরের আধিকারিকরা। সূত্রের খবর, বাজেয়াপ্ত করা সোনার বিস্কুটের প্রত্যেকটির ওজন ৩০ গ্রাম। বনগাঁ সীমান্ত দিয়ে ওই সোনার বিস্কুট নিয়ে আসা হয়েছে বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা। তবে কোথায় পাচারের ছক ছিল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে 🉐খবর।
শুল্ক দফতর সূত্রে খবর, অগস্ট মাসেই বসিরহাটে ভারত–বাংলাদেশ সীমান্তের ঘোজাডাঙা থেকে উদ্ধার হয়েছিল প্রায় এক কোটি টাকার সোনার বিস্কুট। তারপর থেকেই ওত পেতে বসেছিল পুলিশ–প্রশাসন। এই ঘটনায় এক পাচারকারীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বিএসএফ সেখানে পৌঁছে যায়। ভারতে সোনার বিস্কুট পাচারের সময়, বসিরহাটের ঘোজাডাঙা সীমান্তে এক পাচারকারীকে আটক করা হয়। তার কাছ থেকে উদ্ধার হয় ১১টা সোনার বিস্কুট। যার বাজারমূল্য ৮৬ লক্ষ ৬১ হাজার ৬৪৭ টাকা। পাচারকারীকে পাকড়াও করে বসিরহাট থানার পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। বাজেয়াপ্ত হওয়া সোনার বিস্কুট তু💝লে দেওয়া হয় শুল্ক দফতরের হাতে।
চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে, আন্তঃদেশীয় সোনা পাচার চক্রের হদিশ পান শুল্ক দফতরের আধিকারিকরা। দুবাই থেকে বেশি পরিমান সোনা ভারতে এনে তা রমরমিয়ে পাচার চলছিল। এই কাজের পেছনে বড় পা♈চার চক্র কাজ করছে বলে খবর। তখন খিদিরপুর থেকে গ্রেফতার করা হয় পাচারচꦚক্রের পাণ্ডা সাইজাদা খানকে। খিদিরপুরে একটি বাড়ি থেকে সাইজাদা পাচার চক্র চালাত।