প্রয়াত কলকাতা পুরসভার প্রাক্তন ডেপুটি মেয়র🧸 ইকবাল আহমেদ। দীর্ঘ রোগভোগের পর শুক্রবার ৬৮ বছর বয়সে মৃত্যু হয় তাঁর। খানাকুলের প্রাক্তন বিধায়ক ছিলেন তিনি। নারদকাণ্ডে তাঁর বিরুদ্ধেই ম্যাথু স্যামুয়েলকে তৃণমূল নেতাদের কাছে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছিল।
আরও পড়ুন - আগাไম এলেন মেঘদূত, কেরলের সঙ্গে একই দিনে পশ্চিমবঙ্গেও ঢুকে পড়ল মৌসুমী বায়ু
পড়তে থাকুন - শিলিগুড়ির বাস💃িন্দাদের ২০ দিন ধরে বিষ খাইয়েছে তৃণমূল, ꦫবিস্ফোরক দাবি শংকর ঘোষের
তৃণমূল কংগ্রেসের অন্যতম মুসলিম মুখ ছিলেন ইকবাল আহমেদ। দীর্ঘদিন ধরে রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনি। সঙ্গে ফুটবলের সঙ্গেও তাঁর যোগ ছিল ওতপ্রোত। মহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের ফুটবল সচিব ছিলেন তিনি। ২০১১ সাল ও ২০১৬ সালে তৃণমূলের টিকিটে খানাকুলের বিধায়ক নি✤র্বাচন হন ইকবাল আহমেদ। কলকাতা পুরসভার ডেপুটি মেয়র ছিলেন তিনি। প্রায় ৭ বছর ধরে অসুস্থ ছিলেন ইকবাল। চলাফেরার ক্ষমতা হারিয়েছিলেন। যার জেরে তাঁকে ডেপুটি মেয়রের পদ থেকে সরিয়ে দেয় দল।
২০১৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে প্রকাশ্যে আসা নারদ স্টিং কাণ্ডে একাধিক তৃণমূল নেতাকে ক্যামেরার সামনে টাকা নিতে দেখা গꦏিয়েছিল। সেই ঘটনায় ইকবাল আহমেদের বিরুদ্ধে নারদকর্তা ম্যাথু স্যামুয়েলকে তৃণমূল নেতাদের কাছে নিয়ে গিয়েছিলেন বলে দলের অন্দরে অভিযꦗোগ ওঠে। এমনকী নিজের দাদা সুলতান আহমেদের কাছেও ম্যাথুকে নিয়ে গিয়েছিলেন তিনি। নিজেও ম্যাথু স্যামুয়েলের কাছ থেকে টাকা নিয়েছিলেন বলে স্বীকার করেছিলেন ইকবাল আহমেদ।
আরও পড়ুন - BJP এলে সাসপেন্ড করব, শাহজাঁহার ꦉথেকেও খারাপ হাল হবে, পুলিশকꦓে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর
নারদকাণ্ড নিয়ে প্রশ্নের উত্তরে অভিযুক্ত অনেক তৃণমূল নেতাই জানিয়েছেন, ইকবাল আহমেদ ম্যাথুর সঙ্গে থাকায় তাদের কোনও সন্দেহ হয়নি। এই ঘটনার পর দলের অন্দরে কোণঠাসা হয়ে পড়েন তি♑নি। ২০১৬র বিধানসভা ভোটে জিতলেও অসুস্থতার কারণে বেশিদিন সক্রিয় থাকতে পারেননি রাজনীতিতওে। এরই মধ্যে হঠাৎ মৃত্যু হয় তাঁর দাদা সাংসদ সুলতান আহমেদেরও। এবার চলে গেলেন ইকবালও।