কলকাতা এনভায়রনমেন্ট ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্টের (কেইআইপি) কাজের গতি নিয়ে বারবার প্রশ্ন উঠেছে। কলকাতা পুরসভার কাউন্সিলরা ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন। এমনকী কলকাতা পুরসভার মেয়র পর্যন্ত উষ্মা প্রকাশ্যে আনতে কার্পণ্য করেননি। বছরের পর বছর ধরে একটা কাজ চলছে। যা নিয়ে এলাকাবাসীর হয়রানি হচ্ছে বলে অভিযোগ। এমন লাগাতার অভিযোগ উঠেছে। শুধু তাই নয়, প্রকল্পের কাজের ধরন নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে বারবার। তাই এবার কেইআই🐓পি’র কাজে গতি আনতে সোমবার কলকাতা পুরসভায় বিশেষ বৈঠকে ডেডলাইন টেনে দিলেন মেয়র ফিরহাদ হ🦄াকিম। সময়সীমা বেঁধে দিয়ে চাপে ফেলে দিলেন কেইআইপি’কে।
এদিকে এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন, মেয়র ফিরহাদ হাকিম, কলকাতা পুরসভার সমস্ত অফিসার–সহ কেইআইপি’র কর্তারাও। এমনকী যেসব এলাকায় কাজ হচ্ছে সেই সব ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এবং বোরো চেয়ারম্যানরাও উপস্থিত ছিলেন। সবার সামনেই মেয়র ফিরহাদ হাকিম বলেন, ‘২০১৯ সালে যে কাজ শেষ করার কথা ছিল সেটা শেষ করতে পারেনি। ট্রান্স ২–ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚএর কাজ একবার বলা হল ২০১৯ সালে শেষ হবে, আর একবার বলা হল ২০২২ সালে শেষ হবে। কিন্তু কোনও কাজটাই কার্যকর হয়নি। অপ্রাকৃতিকভাবে আটকে গিয়েছে কাজ। অ্যাডেড অঞ্চলগুলিতে ট্রান্স ৩–এর কাজ করার জন্য ২০০ মিলিয়ন বরাদ্দ আসছে। সেটা নিয়ে ফেব্রুয়ারি মাসে কাজ শুরু করব। তাই কেইআইপি একটা আলাদা বিভাগ করা হয়েছে। পিকে দুয়াকে মাথায় রেখে একটা কমিটি করা💞 হয়েছে।’
আরও পড়ুন: অনুব্রত–কাজল ‘দূরত্ব’ এবার প্রকাশ্যে, অনুগামীদের বার্তায় সোশ্যাল মিডিয়া ছয়লাপ