ড🅷েঙ্গি-ম্যালেরিয়া তো আছেই, তার মধ্যে মাঝে মধ্যেই হাজির হয় কোভিড-অ্যাডিনোর মতো ভাইরাস। তাই হঠাৎ করে চাপ বাড়ে পুরসভার স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলিতে। সেই সমস্যার মোকাবিলায় পুরসভার স্বাস্থ্যকেন্দ্রের সংখ্যা দ্বিগুণ করার পরিকল্পনা নিয়েছে পুরনিগম। প্রতিটি ওয়ার্ডে এই স্বাস্থ♏্যকেন্দ্রগুলি 'স্যাটেলাইট সেন্টার' হিসাবে কাজ করবে।
সূত্রের খবর, প্রথম ধাপে ৫৯টি এবং দ্বিতীয় ধাপে ৪৮টি 'স্টাটেলাইট হেলথ সেন্টার' চালু হবে। প্রাথমিক ভাবে দু'টি চালু করা হয়েছে। আরও ২৮টি খুব শীঘ্রই চালু করা হবে বলে প💯ুরসভা সূত্রে জানা। সেগুলির কাজ চলছে। তবে এই ধরনের হেলথ সেন্টার চালুর ক্ষেত্রে সমস্যার কারণ হল জমি। সমাধানের রাস্তা হিসাবে, আবাসন দফতরের যে সমস্ত অব্যবহৃত জমি পড়ে আছে, সেগুলিকে ব্যবহারের জন্য দফতরে চিঠি দিয়েছে কলকাতা পুরসভা।
পুরসভার হিসাব অনুযায়ী, আবাসন দফতরের অধীন🅷ে শহরে একাধিক এলআইজি, এমআইজি আবাসন রয়েছে, যেগুলিতে অনেক জমি ফাঁকা পড়ে আছে। সেই জমিগুলিতে এই 'স্যাটেলাইট হেলথ সেন্টার' করতে চাইছে কলকাতা পুরসভা। এ ব্যাপারে মধ্যস্থতা করছে স্বাস্থ্য দফতর।
পুরসভার এক স্বাস্থ্য আধিকারিক জানিয়েছেন, আগে বহু আবাসনে হরিণঘাটার দুধের ডিপো চলত। বর্তমানে সেগুলি বন্ধ হয়ে পড়ে আছে❀। জায়গাগুলি স্বাস্থ্য কেন্দ্র তৈরি করলে এলাকার মানুষ উপকৃত হবಞেন।
পড়ুন: 𒅌সাইবার জালিয়াতির ফাঁদে পা দিচ্ছেন না তো? ঠিক-ভুল বোঝাত🌊ে আসছেন 'দিদি'!
লক্ষ্যমাত্রা থেকে অনেক পিছিয়ে
ওই স্বাস্থ্য আধিকারিক জানিয়েছেন, কেন্দ্র-রাজ্য একটি বৈঠক🍃ে সিদ্ধান্ত হয়, প্রতি ১৫ হাজার জনসংখ্যা পিছু একটি করে স্বাস্থ্যকেন্দ্র থাকবে। সেই অনুযায়ী ২০২১-২২অর্থ বছরে ৫৯টি ও ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৪৮টি স্বাস্থ্য কেন্দ্র বানানোর পরিকল্পনা নিয়েছিল কলকাতা পুরসভা। কিন্তু ২০২২-২৩ অর্থবছর শেষ হতে চললেও এখনও সেই লক্ষ্যমাত্রা থেকে অনেক দূরে পুরসভা। এই পিছিয়ে থাকার কারণ হল জমির সমস্যা। সেই মেটাতে আবাসন দফতরকে চিঠি দেওয়া হয়েছে পুরসভার পক্ষ থেকে।