কেমন আছেন মুকুল রায়? বাংলার বিভিন্ন মহলেই এনিয়ে কৌতুহল রয়েছে। কারণ গত কয়েকদিন ধরেই অসুস্থ তিনি। এবার তাঁর ত💖াঁর শারীরিক অবস্থার আপডেট জানা গিয়েছে।
সূত্রের খবর, তাঁর সুস্থ হয়ে উঠতে কিছুটা সময় লাগবে। আপাত𝐆ত তাঁকে পর্যবেক্ষণের মধ্য়ে রাখা হয়েছে। আপাতত তিনি সকলকে চিনতে পারছেন না। ভ🔥ালো করে কথা বলতে পারছেন না।
সেক্ষেত্ꦑরে মুকুল রায় পুরোপুরি কবে সুস্থ হয়ে উঠবেন তা এখনই বলা যাচ্ছে না। বিভিন্ন মহলের তরফেღ তাঁর দ্রুত সুস্থতা কামনা করা হয়েছে। তবে যেটা জানা গিয়েছে মুকুল রায় পুরোপুরি সুস্থ হতে কিছুটা সময় লাগবে।
মুকুল রায়ের ছেলে শুভ্রাংশু এর আগে বলেছিলেন, ‘বাবা কাঁচরাপাড়ার বাড়িতে বাথরুমে যাওয়ার 𝔍সময় পড়ে গিয়েছিলেন। মাথায় আঘাত রয়েছে। তিনি বমি করে অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিলেন। এরপরই আমরা তাকে হাসপাতালে নিয়ে এসেছিলাম।’ পরিღবারের তরফে আরও জানানো হয়েছে যে রাত সাড়ে ৯টা নাগাদ এই দুর্ঘটনা ঘটেছিল। এরপর ১১টার দিকে কলকাতার ফুলবাগানের বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল মুকুল রায়কে।
কাঁচরাপাড়ার যুগল ভবনের দোতলায় থাকতেন মুকুল রায়। গত বুধবার রাতে সেখানেই তিনি পড়ে গিয়েছিলেন। ঘরের মেঝেতে পড়ে গিয়ে গুরুতর চোট পেয়েছিলেন মুকুল রায়। তাঁকে বুধবার রাতেই একটি হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছিল। প্রথমে তাঁকে তড়িঘড়ি কল্যাণীর একট🦩ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পরে মুকুল রায়কে নিয়ে আসা হয় কলকাতায়। সেখ🦩ানে ইএম বাইপাসের ধারে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভরতি করা হয় তাঁকে।
এর আগে জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে জানা গিয়েছিল, চিকিৎসকদের বিশেষ টিম মুকুল রায়ের চিকিৎসার দায়িত্বে রয়েছেন। গত বুধবার মুকুল রায়ের মস্তিষ্কে অপারেশন হয়েছিল। তারপরেও তাঁর শারীরিক পরিস্থিতি পুরোপুরি সঙ্কটমুক্ত হয়নি। 🦩তবে রবিবার থেকে কিছুট𓆏া হলেও মুকুল রায়ের শারীরিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল হতে শুরু করেছিল। তবে এখনই তিনি পুরোপুরি সুস্থ হতে পারছেন না। কিছুটা সময় লাগবে।
গত ৭ জুলাই জানা গিয়েছিল, তাঁর শারীরিক পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতির পথে। অবস্থা কিছুটা স্থিতিশীল। তিনি চিকিৎসায় সাড়া দি♏য়েছেন। তবে সেই সময় হাসপাতালের ITU-তে ছিলেন তিনি। সেখানে তাঁকে অক্সিজেন দেওয়া হচ্ছিল।📖
২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে, নদিয়া জেলার কৃষ্ণনগর উত্ত🧔র কেন্দ্র থেকে বিজেপির টিকিটে জিতেছিলেন প্রাক্তন রেলমন্ত্রী মুকুল রায়। পরে ๊তাঁর রাজনৈতিক অবস্থান নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়। তবে একটা সময় তিনি বাংলার রাজনীতির চানক্য বলে পরিচিত ছিলেন। রাজনীতির আঙিনায় তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ছিলেন তিনি।