রবিবার সকালে কলকাতার ইএম বাইপাসের ধারে একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে ভক্তি হয়েছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্য়োপাধ্য়ায়। কী হয়েছে অভিষেকের? কেম꧋ন আছেন তিনি?
এদিকে তাঁর শারীরিক অবস্থা কেমন আছে এনিয়ে সাধারণ তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে উদ্বেগ তৈ🍨রি হয়েছে।
কিছুদিন আগেই বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছে তৃণমূল। তবে এই জয়ের অন্যতম কারিগর হল অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়। এমনটাই মনে করছেন অনেকে। এবারের গোটা ভোটপর্বে বিরাট পরিশ্রম করেছেন অভিষেক। একের পর এক সভা, মিটিং। নানা ধরনের কর্মসূচি। তারপর এসেছে সাফল্য। যার জেরে খুশꦅির জোয়ার তৃণমূলের অন্দরে। কিন্তু এবার সেই জয়ের অন্যতম কারিগর অভিষেক ভর্তি হলেন নার্সিংহোমে। তবে এতদিন ধরে অভিষেকের চোখে সমস্যার কথা জানা যেত। তবে এক্ষেত্রে আর তিনি চোখের সমস্যার জন্য নয়। অন্য শারীরিক সমস্যার জন্য তিনি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন।
সূত্রের খবর, মাইক্রো সার্জারির জন্য ভর্তি হয়েছিলেন অভিষেক। এবার পেটে ছোট্ট একটা সার্জারি হয়েছে বলে খবর। এনিয়ে অ্যাপোলো হাসপাতালের তরফে একটা মেডিকেল বুলেটিন পেশ করা হয়েছে। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়( ৩৭) সাংসদ, অ্যাপোলো মাল্টিস্পেশালিটি হাসপাতালে তাঁর সার্জারি হয়েছে। তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে উল্লেখ করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছ hemodynamically stable, অর্থাৎ তাঁর রক্তচাপ ও হার্টরেট স্থিতিশীল রয়েছে। সাধারণত হেমোডাই🏅নামিক স্টেবল বলতে এটাই বোঝানো হয়।
তিনি 🅺যাতে দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন সেজন্য জানানো হয়েছে ওই নার্সিংহোমের তরফে।
তবে অনেকের মতে, কোনও সরকা😼রি হাসপাতালে নয়, বেসরকারি নার্সিংহোমেই চিকিৎসা করানো হল অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়ে💞র। এর আগে তিনি চোখের চিকিৎসার জন্য় বিদেশে গিয়েছিলেন। এবার তিনি কলকাতা শহরের একটি নামি নার্সিংহোমে চিকিৎসা করালেন।
এর আগে তাঁর চিকিৎসা হয়েছে সিঙ্গাপুর, আমেরিকা, হায়দরাবাদে, দুবাইতে। এমনটাই সূত্রের খবর। শেষবার ২০২২ সালের অক্টোবরে আমেরিকায় অভিষেকের চোখে দীর্ঘ পাঁচ ঘণ্টা ধরে অপারেশ হয়েছিল। উল্লেখ্য, অভিষেকের বাঁ চোখে সমস্যা আছে। ২০১৬ সালের অক্টোবর মাসে মুর্শিদাবাদে এক দলীয় কর্মিসভা থেকে ফেরার সময় পথ দুর্ঘটনায় ﷺগুরুতর জখম হয়েছিলেন অভিষেক। সেই দুর্ঘটনাতে সাংসদের বাঁ চোখের নীচে অরবিটাল বোন ভেঙে গিয়েছিল। এর জেরেই দীর্ঘদিন ধরে চোখেꦿর সমস্যায় ভুগছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে এবার পেটে ছোট অপারেশনের পর তিনি স্থিতিশীল।