জনগর্জন সভার আয়োজন করতে চলেছে তৃণমূল। ১০ মার্চ কলকাতার ব্রিগেডে হবে সেই সভা। আর সেই সভাতে 🔯উত্তরবঙ্গ থেকে কর্মী সমর্থকদের আনার জন্য স্পেশাল ট্রেন ভাড়া করেছিল তৃণমূল। তাদের দাবি, সেই মতো সিকিউরিটি ডিপোজিটও জমা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু শুরুতেই ধাক্কা। তৃণমূলের দাবি, বিজেপি এবার ভয় পাচ্ছে। সিকিউরিটি ডিপোজিট গ্রহণ করেছি⛎ল রেল। আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহার থেকে কলকাতায় কর্মী সমর্থকদের দুটি ট্রেনে আনার কথা ছিল। কিন্তু সেটা বাতিল করা হয়েছে।
'মাত্র ৬ দিন বাকি রয়েছে এই সভার। আর বিজেপির জমিদাররা বুঝে গিয়েছেন তাদের পায়ের নী🌳চে থেকে মাটি সরে যাচ্ছে। কিন্তু কিছুই আমাদের আটকাতে পারবে না। দিল্লিতেও লোক নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্র♕ে ওরা আটকাতে পারেনি। এই ঐতিহাসিক সভাতেও লোক আনার ক্ষেত্রে ওরা থামাতে পারবে না।'
দুটি ট্রেন আলিপুরদু🐬য়ার থেকে শিয়ালদা ও নিউ কোচবিহার থেকে ট্রেন আসার কথা ছিল শিয়ালদায়। কিন্তু সেই ট🃏্রেন বাতিল করা হয়েছে। এনিয়ে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন তৃণমূলের নেত্রী শশী পাঁজা।
এদিকে তৃণমূলের পক্ষ থেকে পোস্ট করা সেই চিঠিতে দেখা গিয়েছে, নিউ কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ার থেকে দুটি স্পেশাল ট্রেন আগামী ৮ মার্চে দরকার বলে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু অপারেশনাল কিছু সীমাবদ্ধতার জন্য এই দুটি ট্রেন দেওয়া যাচ্ছে না🅘। চিঠি দিয়ে জানিয়ে দিয়েছে রেল।
বিজেপির বিরুদ্ধে বঞ্চনা আর চক্রান্তের অভিযোܫগ তুলে ভোটের আগে তৃণমূলকে ফের লাইনে ফেরানোর চেষ্টা। এমনটাই মত রাজনৈতিক মহলের।
এদিকে তৃণমূলের দাবি, বিগত দিনে যখন দিল্লিতে ধর্নার জন্য় ট্রেন ভাড়ার কথা বলা হয়েছিল। তখনও একইভাবে ট্রেন বাতিল করা হয়েছিল। তবে পরে বাসে করে কর𒊎্মীদের নিয়ে যাওয়া হয় দিল্লিতে। তবে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, ব্রিগেড হোক কিংবা ২১শে জুলাই উত্তরবঙ্গ থেকে একটা সময় সাধারণ এক্সপ্রেস ট্রেনেই সভায় আসতেন রাজনৈতিক কর্মী সমর্থকরা। বহুক্ষেত্রে দেখা যেত স্লিপার কামরায় তাঁরা উঠে পড়তেন বিনা টিকিটে। এমনকী সারা রাত ধরে তাদের হল্লার জেরে কান পাতা দায়। এনিয়ে সাধারণ যাত্রীরা বার বার অতীতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তবে কি ভোটের মুখে সেই সমস্যা এড়ানোর জন্য এবার একেবারে ট্রেন ভাড়া করার উদ্যোগ নেওয়া হল? কিন্তু তীরে এসে তরী ডুবে যাওয়ার অবস্থা। দুটি ট্রেন বাতিল। স্পেশাল ট্রেন।