সম্প্রতি পুরসভার সাফাই কর্মীদের কাজে ফাঁকি দেওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। ওয়ার্ডের জঞ্জাল পরিষ্কার করার দায়িত্ব থাকলেও সাফাই কর্মীরা ঠ🙈িকমতো সেই কাজ করছেন না। যার ফলে ওয়ার্ডে আবর্জনা থেকেই যাচ্ছে। শনিবার পুরসভার অধিবেশনে এমনই অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে বেজায় ক্ষুব্ধ কলকাতা পুরসভার মেয়র ফিরহাদ হাক🌼িম। এই পরিস্থিতিতে সাফাই কর্মীদের প্রতিদিনের কাজের হিসাব রাখার পাশাপাশি তাঁদের কাজের উপর নজরদারি চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন মেয়র।
আরও পড়ুন: বর্ষায় বিপজ্জনক বাড়ি নিয়ে চিন্তায় পুরসভা, অবস্থা খতিয়ে দেখছেন ইঞ্জিন♛িয়াররা
এদিন কলকাতা পুরসভার অধিবেশনে এ বিষয়ে অভিযোগ জানান হাজরা, রাসবিহারী অ্যাভিনিউ এলাকার কাউন্সিলর প্রবীর মুখোপাধ্যায়। উল্লেখ্য, সাফাই কর্মীদের কাজে ফাঁকি রুখতে সম্প্রতি বায়োমেট্রিক ব্যবস্থা চালু করেছে কলকাতা পুরসভা। কিন্তু বায়োমেট্রিক ব্যবস্থা 🍸চালু হওয়ার পরেই সাফাই কর্মীদের কাজে ফাঁকি দেওয়ার প্রবণতা বেড়েছে বলে অভিযোগ তুলেছেন কাউন্সিলর। তাঁর অভিযোগ, বায়োমেট্রিক ব্যবস্থা চালু হওয়ায় এখন সকালে ও বিকালে যন্ত্রে আঙুল ছুঁইয়ে বাড়ি চলে যাচ্ছেন সাফাই কর্মীরা। কিন্তু, এই মাঝের সময় তাঁদের পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে ওয়ার্ড অপরিষ্কার থেকে যাচ্ছে। কাউন্সিলারের দাবি, আগে যখন সশরীরে হাজিরা দেওয়ার নিয়ম ছিল তখন অবশ্যই সাফাই কর্মীরা ঠিকমতো কাজ করতেন। তবে বায়োমেট্রিক চালু হওয়ার পরেই তাঁদের কাজে ফাঁকি দে🥀ওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। এই অবস্থায় বায়োমেট্রিক পদ্ধতি বাতিল করে পুরনো সশরীরে হাজিরা পদ্ধতি চালু করার দাবি জানান কাউন্সিলর।