অনেক ক্ষেত্রে বডি ক্যামেরাꦗ ব্যবহার না করে তল্লাশি করতে যায় দেখা যায় ট্রাফিক সার্জেন্টদের। যার ফলে পরবর্তীকালে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। বিশেষ করে ট্রাফিক সার্জেন্টকে নিগ্রহ বা ট্রাফিক সার্জেন্টের বিরুদ্ধে দুর্ব্যবহার প্রভৃতির অভিযোগ সামনে এলে সে ক্ষেত্রে প্রমাণ হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে বডি ক্যামেরার। তাই বডি ক্যামেরা নিয়ে স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর (এসওপি) চালু করল লালবাজার।
এই এসওপিতে একগ💖ুচ্ছ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ট্রাফিক পুলিশকে। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল তল্লাশি বা অভিযান চালানোর সময় বাধ্যতামূলকভাবে এই ক্যামেরা চালু রাখতে হবে। ডিউটিতে যোগ দেওয়ার আগে ক্যামেরা খতিয়ে দেখতে হবে। তাতে কোনও সমস্যা রয়েছে কিনা বা মেমর෴ি ডিস্কে জায়গা আছে কি না সে বিষয়টিও দেখতে হবে। যদি ক্যামেরায় কোনও সমস্যা দেখা দেয় তাহলে তা কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে একটি জেনারেল ডায়েরি করতে হবে।
এসবের পাশাপাশি ফুটেজ সংরক্ষণ কতদিন রাখতে হবে বা কীভাবে তা ডিলিট করতে হবে সে বিষয়ে বলা রয়েছে এসওপি’তে। লালবাজার সূত্রের খবর, কোনও ফুটেজ কমপক্ষে ছয় মাস সংরক্ষণ রাখতে হবে। সেগুলি সংরক্ষণ করতে হবে ট্রাফিক গাꦇর্ড বা ইউনিটের নির্দিষ্ট হার্ডডিস্ককে এবং তার বিবরণও দিতে হবে। কোনওভাবেই সেই ফুটেজ এডিট 🎃করা যাবে না। তবে ৬ মাস পর ফুটেজ ডিলিট করতে হলে সে ক্ষেত্রে ডেপুটি কমিশনারের অনুমতি নিতে হবে। এর পাশাপাশি কার নির্দেশে ফুটেজ ডিলিট করা হচ্ছে তানিয়েও জেনারেল ডায়েরি করতে হবে। কলকাতা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার-১ ওই এসওপি মেনে চলার বিষয়ে নির্দেশ দিয়েছেন।