রবিবারের মধ্যে পুলিশ তদন্ত সম্পন্ন না করতে পারলে সিবিআইকে তদন্ত হস্তন্তর করা হলে বলে আজ জানিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚমমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। উল্লেখ্য, 🐟আরজি কর কাণ্ডে নির্যাতিতার পরিবারের তরফ থেকে ইতিমধ্যেই গুরুতর অভিযোগ করা হয়েছে পুলিশের বিরুদ্ধে। এই আবহে এবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সোদপুরে সেই নির্যাতিতার বাড়িতে যান। সেখানে তিনি মৃত চিকিৎসকের পরিবার সদস্যদের সঙ্গে কথা বলছেন। এর আগে মৃত চিকিৎসকের পরিবারের সঙ্গে ফোনে কথা বলে স্বচ্ছ তদন্তের আশ্বাস দিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
তখনও তিনি জানিয়েছিলেন, প্রয়োজনে সিবিআইকে দিয়ে এই মামলার তদন্ত করাতে তাঁর কোনও আপত্তি নেই। এই আবহে আজ কলকাতা সিপি বিনীত গোয়েলকে পাশে নিয়ে ফের বললেন, 'আদালতে ফাঁসির দাবি জানাব।' (আরও পড়ুন: উঠেছে একাধিক জনের জড়িত থাকার অভিযোগ, এরই মাঝে আরজি কর কাণ্ডে ত🎀লব ৪ জনকে)
আরও পড়ুন: 'রাতে একা সেমিনার হলে থ𓂃াকা উচিত হয়নি' বলা RG করের অধ্যক্ষ 'অপমানিত',দিলেন ইস্তফা
এদিকে আজ নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে দেখা করে এসে মমতা বলেন, 'পুলিশ ছিল, সবাই ছিল। তারপরও কী করে এই ঘটনা ঘটল বুঝতে পারছি না।' এরপর মমতা মন্তব্য করেন, 'হয়তো ভিতরেরই কেউ আছে এই ঘটনায়। নির্যাতিতার পরিবার সেটাই অভিযোগ করছে।' মমতা বলেন, 'যেই জড়িত থাক না কেন, তাকে শাস্তি পেতে হবে। ফাস্ট ট্র্যাক কোর্টে আমরা ফাঁসির দাবি জানাব। হাসপাতালে অতজন নার্স, ওখানে সিকিউরিটি ছিল, তাও কী করে এমন ঘটনা ঘটল ভেবে পাচ্ছি না। যে প্রথম পরিবারকে ফোন করেছিল, তাকে ডেকে জিজ𒈔্ঞাসাবাদ কﷺরা হবে।'
আরও পড়ুন: আরজি করে কেস ধামাচাপা দিতে নির্যতিত෴ার ম🍎াকে টাকার অফার পুলিশের, বিস্ফোরক চিকিৎসক
এদিকে সিবিআইকে মামলা হস্তান্তর নিয়ে মমতা বলেন, 'আমি পুলিশকে রবিবার পর্যন্ত সময় দিচ্ছি। যদি দেখা যায় কূলকিনারা করতে না পারে, তাহলে এই মামলা আমরা আর নিজেদের হাতে রাখব না। সিবিআইকে দিয়ে দেব। কারণ, এতে আমার কোনও লেনাদেনা নেই। আমি প্রথম থেকেই বলছি। যদিও ওদের সাফল্যের হার খুব কম। তাপসী মালিক, রবীন্দ্রনাথের নোবেল চুরি, রিজওয়ানুর রহমানের মতো মামলায় কিছু করতে পারেনি। তবে মানুষের সন্তোষের জন্য আমরা এই মামলা ওদের হাতে দেব।' এদিকে এই গোটা ঘটনায় আরজি করের অধ্যক্ষকে প্রায় ক্লিনচিটই দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্🌟যোপাধ্যায়। মমতা জানান, মানসিক চাপে পদত্যাগ করা অধ্যক্ষকে অন্যত্র বদলি করা হবে। এর আগে অধ্যক্ষ দাবি করেছিলেন তিনি সরকারি চাকরিই ছেড়ে দেবেন।