নির্ভয়া প্রকল্পের দ্বিতীয় দফায় শহরে আরও বেশ কিছু সিসিটিভি লাগানো হব🤡ে সেই মতো কোথায় সিসিটিভিগুলি লাগানো প্রয়োজন তা জানার জন্য থানাগুলিকে লালবাজারের তরফে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ক্যামেরা বসানোর জন্য নির্দিষ্ট জায়গার নাম জানতে চাওয়া হয়েছে। লালবাজার সূত্রের খবর, দ্রুত এই কাজ শেষ করার পরিকল্পনা রয়েছে। থানাগুলিকে প্রস্তাব আকারে জায়গার নাম পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এর আ🌺গে কেন𒐪্দ্রের প্রকল্পের অধীনে অর্থাৎ প্রথম দফায় সিসিটিভি বসানো হয়েছে স্কুল কলেজগুলিতে। তখন ২৫৬ টি স্কুল–কলেজে ১০২০টি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। এর জন্য ৩২ কোটি টাকা খরচ হয়েছে। মূলত স্কুল এবং কলেজে মেয়েদের সুরক্ষার জন্য উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন এই ক্যামেরাগুলি বসানো হয়েছে। এখনও পর্যন্ত থানাগুলিতে বহু এলাকা রয়েছে যেগুলি ক্যামেরার নজরের ব🦹াইরে রয়েছে। প্রাথমিকভাবে সেই সমস্ত এলাকাগুলির নাম লালবাজারের কাছে পাঠিয়েছে থানাগুলি। এরকম ৮ থেকে ১০টি জায়গার নাম প্রতিটি থানায় এলাকা থেকে লালবাজারের কাছে পাঠানো হয়েছে। সেগুলি খতিয়ে দেখার পর সিসিটিভি বসানো হবে বলে লালবাজারের তরফে জানানো হয়েছে। যদিও দ্বিতীয় দফায় শহরে কতগুলি সিসিটিভি বসানো হবে তা লালবাজারের তরফে এখনও জানানো হয়নি। তবে নির্দিষ্ট সংখ্যায় সিসিটিভি বসানো হবে বলেই লালবাজারের তরফে জানা গিয়েছে। এছাড়াও, আগে যে সমস্ত ক্যামেরা রয়েছে সেগুলিতে যাতে কোনও রকমের সমস্যা না হয় তার জন্য থানাগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সাধারণত প্রথম দফায় যে ক্যামেরাগুলি লাগানো হয়েছে সেগুলি কোনও ডেপুটি কমিশনারের অফিস থেকে দেখা যায়। পুলিশের একাংশের মতে, থানা থেকে ফুটেজ দেখা গেলে সে ক্ষেত্রে ওই ফুটেজ দেখে বিভিন্ন অপরাধের দ্রুত কিনারা করা সম্ভব হয়। যদিও তার সম্ভাবনা কম। লালবাজারের তরফে অকেজো ক্যামেরা দ্রুত মেরামতির ব্যবস্থা করতে বলা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর শহরের বিভিন্ন এলাকায় সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো হয়েছিল তবে কিছু থানায় এলাকায় ক্যামেরা অকেজো হয়ে গিয়েছিল। সেগুলি ঠিকমতো রক্ষণাবেক্ষণ করা হচ্ছে না বলে অভিযোগ। এক পুলিশকর্তা জানান, সিসিটিভি ক্যামেরা নি🦩য়ে বিভিন্ন থানার আধিকারিকদের ঢিলেঢালা মনোভাবে লালবাজার ক্ষুব্ধ। এবিষয়ে তাঁদের সতর্ক করা হয়েছে।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাং🌄লায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক //htipad.onelink.m🌃e/277p/p7me4aup