শহর থেকে গ্রাম—একের পর এক বিদ্যুৎস্পৃষ্টের ঘটনা ঘটেছে। নারকেলডাঙা, হাওড়া, ট্যাংরা, বাঁকুড়া, পূর্🐓ব মেদিনীপুর মিলিয়ে লম্বা তালিকা। এই একের পর এক ঘটনা নিয়ে ক্ষোভপ্রকাশ করল নবান্ন। একইসঙ্গে এই ঘটনাগুলির পর কড়া নির্দেশ দেওয়া হয়েছে নবান্নের পক্ষ থেকে। আর তা নিয়ে তোড়জোড় শুরু হয়েছে। উদ্যোগী হয়েছে পুলিশ প্রশাসন।
ঠিক কী নির্দেশ দেওয়া হয়েছে? নবান্ন সূত্রে খবর, বিদ্যুতের যে পো♛স্টগুলি থেকে খোলা✤ তার রয়েছে, সেগুলি কোন কোন জায়গায় রয়েছে, তার উপর নজরদারি চালাতে হবে। এই কাজ পুলিশ ও রাজ্যের বিদ্যুৎ দফতরকে জরুরি ভিত্তিতে করতে নির্দেশ দেওয়া হল। একইসঙ্গে এই নজরদারিতে কোনওরকম গাফিলতি থাকলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে উপযুক্ত পদক্ষেপ করা হবে বলে জানিয়েছে নবান্ন।
কে দিয়েছেন এই নির্দেশ? বিষয়টি নিয়ে গুরুত্বপূ🌊র্ণ বৈঠকে বসে🍷ছিলেন রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী। সেই বৈঠকেই কড়া বার্তা দিয়েছেন তিনি। হুকিং আটকাতেও এবার কড়া পদক্ষেপ করা হচ্ছে বলে সতর্ক করেছে নবান্ন। এমনকী যে কোনও সময় অভিযান চালা🅘নোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বিদ্যুৎ দফতর এবং পুলিশকে। কলকাতা পুরসভ♔াকেও দায়িত্ব নিতে বলেছেন মুখ্যসচিব।
উল্লেখ্য, বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু ঘটনা প্রথম ঘটে হরিদেবপুরে। রাজ্যজুড়ে একাধিক জায়গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। তাই পুরনো আলোগুলি ঠিক♐মতো রয়েছে কিনা, তারও নজরদারি চালানো প্রয়োজন বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মিটার বক্স একটি নির্দিষ্ট উচ্চতায় লাগানোর জন্য দমকল ও বিদ্যুৎ দফতর একটি গাইডলাইন দেবে বলে নবান্ন সূত্রে খবর।