রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচনের দামামা বেজে গিয়েছে। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া নিয়ে তেতে উঠেছে গ্রামবাংলা। আইএসএফ–তৃণমূল কংগ্রেসের সংঘর্ষে রণক্ষেত্রের চেহারা নিয়েছে ভাঙড় থেকে ক্যানিং। এই পরিস্থিতিতে আজ, বুধবার নবান্নে ছুটে এলেন আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকী। বুধবার ভাঙড়ের সংঘর্ষের ছবি প্রকাশ্যে এসেছে। সেখানে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যাꦐয়ের দরবারে হাজির নওশাদ সিদ্দিকী। বুধবার দুপুরেই নবান্নে প্রবে🌠শ করতে দেখা গেল তাঁকে। নানা অভিযোগ জানাতে সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলতে চান তিনি বলে খবর।
নবান্নে নওশাদ প্রবেশ করতেই গুঞ্জন ছড়িয়ে প𒀰ড়ে আইএসএফ বিধায়ক তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিতে চলেছেন। যদিও এই গুঞ্জন এখনও সত্য প্রমাণিত হয়নি। কিছুদিন আগে নওশাদ সিদ্দিকী দাবি করেছিলেন, তাঁকে কিনতে চেয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস। তিনি বিক্রি হননি। যদিও তার পাল্টা জবাব দিয়েছিলেন বিধায়ক সওকত মোল্লা। তিনি খোঁচা দিয়ে বলেছিলেন, তৃণমূল কংগ্রেস ছাগল কিনতে পারে। কিন্তু পাগল কিনতে যাবে না। তারপরই পঞ্চায়েত নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয় এবং এখন চলছে মনোনয়ন পর্বের প্রক্রিয়া।
এদিকে নবান্নে খবর ছড়িয়ে পড়ে আসছেন নওশাদ সিদ্দিকী। তখনই তৎপরতা দেখা দেয় প্রশাসনের মধ্যে। কেন আসছেন মুখ্যমন্ত্রীর কাছে? এই প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। এই ঘটনায় সরকারি অফিসারদের মধ্যেও কৌতূহল🐻 দেখা দিয়েছে। মনোনয়নপত্র জমা করা নিয়ে ভাঙড়ে বোমাবাজি থেকে শুরু করে হিংসার ঘটনা চরমে পৌঁছয়। তা𒐪রপরই এই বি𒉰ধায়কের নবান্নে প্রবেশ বেশ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। কিছুদিন আগে কংগ্রেস ছেড়ে সাগরদিঘির বিধায়ক বাইরন বিশ্বাস তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দেন। তাই নওশাদের এখানে আগমন নিয়ে চর্চা তুঙ্গে।