শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের রাজনৈতিককরণ কোনওমতেই বরদাস্ত করবে না কেন্দ্র🐬। হুঁশিয়ারির ঢঙে গতকাল একথা বললেন কেন্দ্রীয় 🐻মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী রমেশ পোখরিয়াল।
সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন ও জাতীয় নাগরিক পঞ্জীಌর বিরোধিতায় পথে নেমেছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। তা নিয়ে প্রথমে আক্রমণাত্মক স্ট্র্যাটেজি নিলেও পরে ঢোক গিলতে বাধ্য হয়েছে নরেন্দ্র মোদী সরকার। বরং বছরের শেষ 'মন কি বাত'-এ যুবসমাজের মন পেতে বিশেষ 'বার্তা' দেন প্রধানমন্ত্রী𒅌।
সেদিনই কলকাতায় দাঁড়িয়ে তাঁরই মন্ত্রিসভার সদ♛স্য পোখরিয়াল জানান, যে কোনও রাজনৈতিক কার্যকলাপে অংশ নিতে পারেন পড়ুয়ারা। কিন্তু, কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়কে রাজনীতির আঙিনা থেকে দূরে রাখতে হবে। কারণ দূর-দূরান্ত থেকে অনেকেই পড়তে🍎 আসেন। তাঁর কথায়, 'এটা কখনওই বরদাস্ত করবে না মোদী সরকার।'
সম্প্রতি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়কে বিক্ষোভের মুখেꦏ পড়তে হয়েছিল। সেজন্য রাজ্য সরকারের ব্যর্থতাকেই দায়ি করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। তাঁর দাবি, 'আইন-শৃঙ্খলা হাত থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত এটা।'
পাশাপাশি, পোখরিয়ালের দাবি, মোদীর আমলে দেশে ধর্মের ভিত্তিতে ভেদাভেদ করা হয় না।🐷 বরং মোদীর থেকে দেশের মুসলিমদের বড় শুভাকাঙ্ক্ষী আর নেই।