চিকিৎসকের অভাবে কার্যত বেহাল অবস্থা পার্কসার্কাসের ক্যালকাটা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালে। একধিক গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে কোনও চিকিৎসক নেই। ফলে চিকিংসার জন্য হাসপাতালে এসে ফিরে যেতে হচ্ছে রোগী ও রোগীর আত্মীয়দের।🙈
মূলত দক্ষিণ ২৪ পরগনার বড🌃় অংশের মানুষ আসেন এই হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে। এ ছাড়া দক্ষিণ কলকাতা বাসিন্দারা এখানে চিকিৎসা করা। কিন্তু গত কয়েকমাস ধরে নেফ্রলজি, গ্যাসস্ট্রো এবং ক্যান্সার সার্জারির মতো গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে চিকিৎক না থাকায় বিপাকে পড়ছেন চিকিৎসা করাতে আসা রোগীরা।
প্রসঙ্গত. এক বছরেরও বেশি সময় ধরে বন্ধ রয়েছে সিটিভিএস বিভাগ। ফলে হৃদরোগের মতো গুরুত্বপূর্ণ সমস্ত অস্ত্রোপচার বন্ধ হয়ে রয়েছে। ফলে দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ চিকিৎসার আশায় এলেও তাঁদের অন্য হাস🌱পাতালে 𝓰যেতে হচ্ছে।
(পড়তে পারেন। ৫০০ কোটির বন্ড বাজারে ছাড়তে পারে কলকাতা পুরসভা, টা⛎নেল নির্মাণে টাকা জোগাড় করতে বড় পরিকল্পনা)
শিশুদের শল্য চিকিৎসা বিভাগে একজন চিকিৎসক। ফলে এই বিভাগটি নির্ভর করছে ওই চিকিৎসকের উপর। ফলে শিশুদের অস্ত্রোপচারের ♚তারিখ পেতে দিনের পর অꦆপেক্ষা করতে হচ্ছে বাবা-মাকে।
সমাধান কোন পথে, কোনও দিশা হাসাপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে। নিজউ ১৮ বাংলার প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্লাস্টিক সার্জারির মতো বিভাগে মাত্💝র ২ জন চি🍃কিৎস রয়েছেন। কার্ডিওলজির মতো গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে আরএমও এক জন। এছাড়া দু’জন চিকিৎসক রয়েছে। এই তিন চিকিৎসক হলেন, অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর আজিজুল হক, অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর শান্তনু দাস, এবং আরএমও প্রীতম চট্টোপাধ্যায়।