জুনিয়র ডাক্তারদের সমর্থনে কলকাতা ও কলকাতার বাইরে ছড়িয়ে পড়ল সিনিয়র চিকিৎসকদের গণইস্তফা আন্দোলন। বুধবার দুর্গাপুজোর সপ্তমীর দিন গণইস্তফা দিলেন কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ, উত্তরবঙ্গ মডিক্যাল কলেজ ও মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজের চিকিৎসকরা। এর ফলে নবান্ন ও স্বাস্থ্য ভবনের ওপর চাপ আরও বাড়ল বলে মনে করা হচ্ছে। সিনিয়র চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তাঁরা দায়িত্ব পালন করলেও হাজিরা খাতায় সই করবেন না। একই সঙ্গে অবিলম্বে অনশনরত ꦬজুনিয়র চিকিৎসকদের সঙ্গে সরকারের আলোচনায় বসতে হবে বলে দাবি তুলেছেন তাঁরা।
আরও পড়ুন - ‘অন্য কারও সাথে সেক্স করব𒀰ে না’, নাবালিকাকে বললেন দোকানদার, জুতোপেটা করল জনতা
পড়তে থাকুন - ‘সন্ত্রাসবাদীকে নিরাপত্তা দিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল’, পুলিশের গা𝐆ড়ি গুঁড়িয়ে দিল জনতা
কলকাতার সঙ্গে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজেও চলছে জুনিয়র ডাক্তারদের অনশন আন্দোলন। আরজি কর মেডিক্যালের সঙ্গে সেখানকার সিনিয়র চিকিৎসক ও অধ্যাপকরাও মঙ্গলবার থেকে গণইস্তফা দেওয়া শুরু করেছিলেন। বুধবারেও জারি করেছে সেই༺ কর্মসূচি। একের পর এক সিনিয়র চিকিৎসক সই করেছেন গণইস্তফাপত্রে।
ওদিকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জুনিয়র ডাক্তারদের 🐻অনশন প্রত্যাহার করাতে সরকার উদ্যোগী না হলে গণইস্তফার হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের সিনিয়র চিকিৎসক♚রা। বুধবার গণইস্তফা দিয়েছেন তাঁরাও। গণইস্তফায় সই করেছেন মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের চিকিৎসকরাও। একই পথে হেঁটেছেন ন্যাশনাল মেডিক্যালের চিকিৎসকরাও।
আরও পড়ুন - TMC'রౠ স্ট্যাম্প দেওয়া কুপনে লেখা, মদ একটা (বাংলা), নেতার জন্মদিন নাকি বন্যাত্রাণ!
যদিও চিকিৎসকদের এই গণইস্তফাকে গুরুত্ব দিতে রাজি নয় রাজ্য সরকার। মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ জানিয়েছেন, তাঁর কাছে এখনও কোনও ইস্তফাপত্র এসে পৌঁছয়নি। এমনকী এভাবে ইস্তফা দেওয়া যায় না বলেও দাবি করছে সরকারপক্ষ। ওদিকে সিনিয়র চিকিৎসক꧋রা জানাচ্ছেন, এভাবে সরকার নিরুত্তাপ থাকলে ভবিষ্যতে আরও কড়া পদক্ষেপ করতে বাধ্য হবেন তাঁরা।