কদিন আগেই পাইরুটির দাম বাড়ানোর কথা ঘোষণা💃 করেছে প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলি। একধাক্কায় চার টাকা বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। কারণ দাম বেড়ে গিয়েছে আটা, ময়দা এবং চিনির। তার সঙ্গে বেড়েছে কর্মচারীদের বেতনও। আর ত🅘ারই প্রভাব পড়েছে সাধারণ মানুষের জলখাবারে। নভেম্বর মাস শেষ হতে আর ১৩ দিন বাকি। তারপরই ডিসেম্বর মাস। বড়দিন আছে। আর তারই প্রাক্কালে দাম বাড়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে পিৎজা, বার্গারের। নভেম্বর মাসেই বাড়তে চলেছে কেক, পাউরুটি, পিৎজা, বার্গারের দাম। এই দামবৃদ্ধি নিয়ে বেকারি মালিকরা ইতিমধ্যেই একাধিক বৈঠক করেছেন। আর কয়েকটি সংস্থা নতুন দামে প্রিন্টও করা শুরু করেছে। তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত এখনও নেওয়া হয়নি।
ইতিমধ্যেই ৪০০ গ্রাম পাউরুটির দাম চার টাকা পর্যন্ত বাড়ছে বলে জানানো হয়েছে। বেকারি মালিকরা জানান, পাউরুটি তৈরির কাঁচামাল ময়দা, চিনি, ভোজ্য তেল থেকে জ্বালানি সবকিছুর খরচ অনেকটা বেড়ে গিয়েছে। কর্মচারীদের বেতনও বেড়ে গিয়েছে। এবার সেটার প্রভাব পড়তে চলেছে কেক এবং পিৎজা, বার্গারে। সুতরাং বড়দিনের আগেই পকেটে চাপ বাড়বে মধ্যবিত্তের। বড়দিন উপলক্ষ্যে সকলেই🐈 কমবেশি কেক, বার্গার কিনে থাকেন। দাম বাড়লে সেই দামে কিনতে হবে। আগামী সপ্তাহেই দাম বাড়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে।
আরও পড়ুন: সমুদ্রসৈকত থেকে ড্রেজিংয়ের কাজে ত্রুটি, দফতরের অফিসারদের ধমক দিলেন সেচমন্ত্রী
সূত্রের খবর, বড়দিনের প্রাক্কালে পিৎজা থেকে স্যান্ডউইচ হয়ে উঠতে পারে খুব দামি। পাউরুটির দাম যদি একধাক্কায় ৪ টাকা বেড়ে যেতে পারে তাহলে কেক, পিৎজা, বার্গার মহার্ঘ হবেই। এখন আটার দাম ৪২ টাকা, ময়দার দাম ৪৫ টাকা, চিনির দাম ৬০ টাকা হয়েছে। তাই কেক, পাউরুটি, পিৎজা, বার্গারের দাম বাড়ানো হচ্ছে। এই বারবার দাম বাড়ানো হলে আমজনতার পকেটে চাপ বাড়তে থাকে। তার জেরে নাভিশ্বাস উঠে যায় সংসার চালাতে। বড়দিনের আগে কেক, পিৎজা, বার্গারের🌠 দাম যে বাড়বে তা একপ্রকার নিশ্চিত। কিন্তু কতটা বাড়বে সেটা সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।