রাত পোহালেই সোমবার শুরু হয়ে যাবে আরজি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুন করার বিচারপর্ব। শিয়ালদা🅠 আদালতে এই মামলার বিচারপর্বে সা♒ক্ষীদের সাক্ষ্য নেওয়া হবে বলে সূত্রের খবর। ডিসেম্বর মাসের মধ্যে এই সাক্ষ্যগ্রহণের কাজ শেষ করতে চাইছে আদালত। সিবিআই সূত্রে এমন খবরই মিলেছে। যে তথ্যপ্রমাণ পাওয়া গিয়েছে তার ভিত্তিতেই বিচারপর্ব এগিয়ে নিয়ে যেতে চায় সিবিআই। সোমবার থেকেই বিচারপর্ব শুরু হচ্ছে সঞ্জয় রায়ের। এখানে ৫১ জনের সাক্ষ্য নিতে পারে শিয়ালদা আদালত বলে জানা যাচ্ছে। কারণ চার্জশিটে সাক্ষীদের তালিকায় এই ৫১ জনের নাম দিয়েছে সিবিআই।
এদিকে আগামীকাল সোমবার শিয়ালদা আদালতে অতিরিক্ত চার্জশিট পেশ করতে পারে। সেই চার্জশিটে নাম রয়েছে সন্দীপ ঘোষ এবং অভিজিৎ মণ্ডলের। বৃহত্তর ষড়যন্ত্র এবং তথ্যপ্রমাণের লোপাটের অভিযোগ আনা হয়েছে তাঁদের বিরুদ্ধে। এই অভিযোগে গত ১৪ সেপ্টেম্বর তারিখে তাঁদের গ্রেফতার করেছিল সি𒉰বিআই। সোমবার তাঁদের বিরুদ্ধে চার্জশিট জমা করতে পারে সিবিআই বলে সূত্রের খবর। বায়োলজিক্যাল এভিডেন্সই প্রমাণ করেছে যে, আরজি কর হাসপাতালে ধর্ষণ ও খুনের মামলায় সঞ্জয় রায় একমাত্র অভিꦅযুক্ত। সে কথা ইতিমধ্যেই চার্জশিটে উল্লেখ করেছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা।
আরও পড়ুন: আন্তঃরাজ্য শিশু পাচার চক্রের পর্দাফাঁস করল সিআইডি, শালিমার থেকে গ্রেফতার দুই
অন্যদিকে গত ৭ অক্টোবর শিয়ালদা আদালতে সঞ্জয় রায়ের বিরুদ্ধে চার্জশিট পেশ করে সিবিআই। সেখানে ১২৮ জনের নামের তালিকা দেওয়া হয়েছে। তবে আপাতত ৫১ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হবে বলে জানা যাচ্ছে। ডিসেম্বর মাসের মধ্যে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ করতে হবে। তবেই দ্রুত বিচার পাবেন নির্যাতিতার পরিবার। এই সঞ্জয় রায়কে কলকাতা পুলিশই প্রথম গ্রেফতার করে। আগামীকাল, সোমবার নির্যাতিতার পরিবার এবং কাছের ম𒅌ানুষদের সাক্ষ্য নেওয়া হবে। ওই তালিকায় নির্যাতিতার চারজন সহকর্মীর নামও আছে। যে তথ্যপ্রমাণ কলকাতা পুলিশ পেয়েছিল তা সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেওয়🀅া হয়। সিবিআই নিজেরাও যে তদন্ত করেছে তার প্রমাণও পেশ করা হবে।