আরজি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুন করা হয়। তারপর ওই নির্যাতিতার দেহ ময়নাতদন্ত করা হয়। ♈ময়নাতদন্ত যে চিকিৎসক করেছিলেন তাঁকে সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল। তারপর কেটে গিয়েছে অনেকটা সময়। এবার আবার সিবিআইয়ের জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হতে হল সেই ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক অপূর্ব বিশ্বাসকে। আজ, শুক্রবার সিজিও কমপ্লেক্সে যান অপূর্ব বিশ্বাস। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ত🐷থ্য মিলেছে কিনা সেটা খোলসা করেনি সিবিআই।
এখন সিবিআই গ্রেফতার করে জেরা করেছে তৎকালিন আরজি কর হাসপাতালের অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে। সেখান থেকে বেশ কিছু তথ্য পেয়েছে সিবিআই বলে সূত্রের খবর। সেই তথ্য যাচাꦜই করতেই চিকিৎসক অপূর্ব বিশ্বাসকে আজ ডেকে পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনার পর আগেও একাধিকবার সিবিআই অপূর্ব বিশ্বাসকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল। কিন্তু এবার অপূর্ব বিশ্বাসকে সিবিআইয়ের প্রাপ্ত তথ্য জানাতে এবং তাঁর কাছ থেকে প্রতিক্রিয়া নিতেই জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। আগে যখন সিবিআইয়ের মুখোমুখি হয়েছিলেন তখন বেরিয়ে এসে সংবাদমাধ্যমের সামনে বলেছিলেন, ‘ময়নাতদন্ত তাড়াতাড়ি করার জন্য তাঁদের চাপ দেওয়া হয়েছিল।’ সেই চাপ দেন মৃতার ‘কাকু’ বলে পরিচয় দেওয়া জনৈক ব্যক্তি। যা নিয়ে আলোড়ন পড়েছিল। এবার আবার জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে অপূর্ব বিশ্বাসকে।
আরও পড়ুন: কল⛄কাতার রাজপথ থেকে ৫৬৫টি বাসের হদিশ নেই, বেকায়দায় পড়ছেন নিত্যযাত্রীরা
নাইট শিফটে কাজ করার পর তরুণী চিকিৎসক বিশ্রাম করতে যান। তখনই তাঁর উপর আক্রমণ নেমে আসে। এমনকী তাঁকে খুন পর্যন্ত করা হয়। কলকাতা পুলিশ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মূল অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়কে গ্রেফতার করে। যে একাই এই অপরাধের সঙ্গে জড়িত বলে সিব🅠িআই চার্জশিটে উল্লেখ করেছে। আর ওই ধৃত সঞ্জয়ের ডিএনএ’র সঙ্গে নিহত চিকিৎসকের থেকে প্রাপ্ত বীর্য মিলিয়ে দেখা হয়। তাতে সঞ্জয় যে মূল অপরাধী সেটা নিশ্চিত হওয়া গিয়েছে। এই ঘটনার পর তেতে উঠেছে গোটা রাজ্য। আন্দোলনে সামিল হয়েছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। তবে গোটা প্রক্রিয়াটি নিয়ে𝔍 এবার আবার জিজ্ঞাসাবাদ করা হল চিকিৎসক অপূর্ব বিশ্বাসকে।