SSCর চাকরি বাতিল মামলায় দুর্নীতির মাধ্যমে চাকরি পাওয়াদের হয়ে সুপ্রিম কোর্টে কোনও সওয়াল করবে না SSC. মঙ্গলবারের শুনানিতে ভারতের প্রধান বিচারপতির সামনে একথা জানাল তারা। তবে এদিন অযোগ্যদের বেতন ফেরতের নꦍির্দেশ খারিজের দাবিতে সরব হন SSCর আইনজীবী। যাতে প্রশ্ন উঠেছে🌜 তাদের অভিসন্ধি নিয়ে।
আরও পড়ুন: মমতা একজন নোংরা রাজনীতিবিদ, ঈশ্বরের পক্ষেও ওকে বাঁচানো কঠিন: সিভি ꦚআনন্দ 🥃বোস
পড়তে থাকুন: সন্দেশখালিতে ধর্মের ভিত্তিতে মহিলাদের ধর্ষণ করেছে ꦦশেখ শাহজাহানরা: অমিত শাহ
এদিন আদালতে SSC জানায়, যারা মেয়াদ উত্তীর্ণ প্যানেল থেকে, ওয়েটিং লিস্ট থ✨েকে ব়্যাঙ্ক জাম্প করে বা সাদা খাতা জমা দিয়ে চাকরি পেয়েছেন তাদের হয়ে কোনও সওয়াল করবে না তারা.
তবে এদিন অযোগ্যদের বেতন ফেরতের নির্দেশের বিরোধিতা করেন SSCর আইনজীবী। তিনি বলেন, অযোগ্যরাও যোগ্যদের সঙ্গে পরিষেবা দꩲিয়েছেন। তাই তাদের বেতন ফেরতের নির্দেশ অনুচিত। বেতন ফেরতের ক্ষেত্রে বিভাজন ঠিক নয়।
বলে 𝐆রাখি, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপত♍ি দেবাংশু বসাকের ডিভিশন বেঞ্চ স্পষ্ট জানিয়েছিল, যারা দুর্নীতির মাধ্যমে চাকরি পেয়েছেন তাদের চাকরি পাওয়ার দিন থেকে বছরে ১২ শতাংশ হিসাবে সুদসহ বেতনের সমস্ত টাকা ফেরত দিতে হবে।
বিরোধীদের দাবি, বেতন ফেরতের বিরোধিতা করে আসলে তৃণমূল নেতাদের বাঁচাতে চাইছে বিজেপি। বেতন ফেরত দিতে হলে চাকরি পাওয়ার জন্য তৃণমূল নেতাদের দেওয়া টাকা ফেܫরত দিতে চাপ দেবেন অযোগ্য চাকরিহারারা। যার ♋ফলে শাসকদল আর বেআব্রু হয়ে পড়বে।
আরও পড়ুন: প্রাথমিকেও দেদার দুর্নীতি, 🍃রিপোর্ট দিল CBI, খাঁড়া ঝুলছে ৩২ হাজার 🃏চাকরির ওপর
এদিন প্রথমবার আদালতে যোগ্যদের হয়ে সওয়াল করে SSC. প্রধান বিচারপতি SSCর কাছে জানতে চান, তাদের কা𒁏ছে OMR শিট বা তার স্ক্যান কপি রয়েছে কি না। জবাবে SSC জানায়, OMR শিট বা তার স্ক্যান কপি তাদের কাছে নেই। রয়েছে নাইসার কাছে। তখন প্রধন বিচারপতি বলেন, এই তথ্য তো SSCর কাছে থাকা উচিত। এই তথ্য SSCর কাছে না থাকলে তো গোটা নিয়োগপ্রক্রিয়া বাতিল হয়ে যাওয়া উচিত। SSC কি বলতে পারবে কতজনের নিয়োগ বৈধ? তখন SSC আদালতকে জানায়, প্রায় ১৯ হাজার নিয়োগ মেধাতালিকা মেনে হয়েছে। এই ১৯ হাজার নিয়োগ বৈধ। তার তালিকা আদালতে জমা দিতে পারবে SSC.