শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে আরও ভয়াবহ অভিযোগ করল ইডি। বুধবার আদালতে তারা দাবি করে, রাজ্যে ফার্মাসি ও ল কলেজকে অনুমোদন দিতে মোটা টাকা নিয়েছিলেন পার🌜্থ। সেই টাকা বিভিন্ন জায়গায় জমানো রয়েছ💃ে বলে জানান ইডির আইনজীবী।
নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বুধবার পার্থ ও অর্পিতাকে ভার্চুয়ালি আদালতে পেশ করা হয়। যদিও এদিন তাঁদের জামিনের আবেদন করেননি আইনজীবীরা। কিন্তু তদন্তে কোনও অগ্রগতি হচ্ছে না বলে দাবি করেন তাঁরা। এর পরই আদালত জানতে চায়, তদন্তে কী অগ্রগতি হয়েছে। তখনই ইডির আইনজীবী জানান, রাজ্যে বেসরকারি ফার্মাসি ও আইন কলেজের ছাড়পত্র দিতে মোটা টাকা আদায় করেছেন পার্থ চট্টোপাধ্যꦆায়। সেই টাকা বিভিন্ন জায়গায় রাখা আছে। তখন বিচারক প্রশ্ন করেন, এর কী প্রমাণ রয়েছে আপনার কাছে। তখন একটি নথি বিচারকের কাছে তুলে ধরেন ইডির আইনজীবী। সঙ্গে আদালতে অনুরোধ করেন, নথির বিষয়বস্তু যেন প্রকাশ্যে না আসে। তাহলে তদন্ত প্রভাবিত হতে পারে।
সূত্রের খবর, ঘনিষ্ঠ এক ব্যক্তির মাধ্যমে আইন কলেজগুলির সঙ্গ﷽ে যোগাযোগ রাখতেন মানি🍌ক। প্রতিটি কলেজকে নো অবজেকশন সার্টিফিকেট দেওয়ার বিনিময়ে আদায় করা হয় ১২ লক্ষ টাকা।
এই নিয়ে আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, ‘আমরা তো প্রথম থেকেই বলছি, সর্বস্তরে দুর্নীতি হয়েছ♈ে। অনুমোদন থেকে নিয়োগ, কিচ্ছু বাদ যায়নি। পার্থবাবু পুরোটা জানেন না। মমতাকে জেরা করলে সবটা বেরো🀅বে।’
দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘তৃণমূলের এই বিপুল টাকার উৎস এতদিন বোঝা যাচ্ছিল না। এবার ব্♛যাপারটা স্পষ্ট হচ্ছে।’