রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে থাকে। তাতে অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় গাড়ির সিএফ করানো হয়নি। তাই দুর্ঘটনা কমানোর জন্য গাড়ির সিএফ করার ওপরেই জোর দিচ্ছে রাজ্য সরকার। বর্তমানে ম্যানুয়ালি গাড়ির ফিটনেস যাচাই করা হয়। তবে তাতে সমস্যা থেকে যায়। সেক্ষেত্রে একাধিক সমস্যা 🐟থেকে যায়। কিন্তু, স্বয়ংক্রিয় যন্ত্রের মাধ্যমে ত্রুটিমুক্ত ফিটনেস যাচাই করা সম্ভব। এই অবস্থায় স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে ফিটনেস যাচাই করার জন্য অটোমেটিক টেস্টিং ষ্টেশন চালু করছে রাজ্য। প্রাথমিকভাবে ১২ টি অটোমেটিক টেস্টিং স্টেশন চালু করা হবে। এরপরে ধাপে বিভিন্ন জায়গায় এই স্টেশন করা হবে বলে নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে।
আরও পড়ুন: ফিটনেস সার্টিফিকেট নিয়ে কড়াক🔥ড়ির পর শহরের রাস্তায় কমেছে বাস, আরও কমার আশঙ্কা
এই স্টেশনগুলির দায়িত্ব থাকবে রাজ♓্য পরিবহণ দফতরের হাতে। সরকারি জমিতে স্টেশনগুলি তৈরি করা হবে। গাড়ির সংখ্যার উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন জায়গায় অটোমেটিক টেস্টিং ষ্টেশন তৈরি করা হবে বলে জানা গিয়েছে। সাধারণত গাড়ির ব্রেকের অবস্থা, লাইটিং সিস্টেম, রং, যাত্রীদের বসার সিট, গাড়ির টায়ার প্রভৃতি ঠিক আছে কিনা তা দেখার পরেই গাড়িকে ফিটনেস সার্টিফিকেট দেওয়া হয়। আর পরিবহণ দফতরের তরফে এই ফিটনেস যাচাই করা হয়ে থাকে। নিয়ম অনুযায়ী, গাড়ির ফিটনেস সার্টিফিকেট না থাকলে রাস্তায় বের করা আইনত অপরাধ। তারপরেও বহু গাড়ি ফিটনেস সার্টিফিকেট ছাড়াই চলছে রাস্তায়।&nb🐠sp;
আধিকারিকদের বক্তব্য, নিয়ম অনুযায়ী, প্রত্যেকটি গাড়িকে ফিটনেস সার্টিফিকেট করাতেই হবে। কারণ ফিটনেস সার্টিফিকেট না থাকলে সে ক্ষেত্রে দুর্ঘটনার সম্ভাবনা বেশি থাকে। কেন্দ্রীয় পরিবহণ মন্ত্রক সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বয়ংক্রিয় যন্ত্রের মাধ্যমে ফিটনেস যাচাই করতে হবে। সেই নির্দেশ মেনেই রাজ্যে অটোমেটিক টেস্টিং স্টেশন তৈরি করা হয়েছে হচ্🃏ছে। এর আগে কেন্দ্রের নির্দেশ ছিল ২০২৩ সালে ১ এপ্রিলের মধ্যে সমস্ত পণ্য এবং যাত্রীবাহী যানবাহনের ফিটনেস অটোমেটিক টেস্টিং স্টেশন থেকে করাতে হবে। তবে সেই সময়সীমা বাড়িয়ে ২০২৪ সালের ১ জুন পর্যন্ত করা হয়েছে। ফলে এই সময়ের মধ্যে অটোমেটিক টেস্টিং স্টেশন তৈরি করে নিতে পারবে রাজ্য সরকার।