চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে টাকা নেওয়ার অভিযোগে বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ বিরুদ্ধে তদন্তে সাময়িক স্থগিতাদেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। ঘটনার প্রায় সাত বছর পর এফআইআর হয় সাংসদের বিরুদ্ধে।🐟 ২০১৫ সালের এই ঘটনার অভিযোগ আসে ২০২২ সালে। পুলিশ প্রাথমিক তদন্ত ছাড়াই সাংসদের বিরুদ্ধে ওইদিনই এফআইআর দায়ের করে। এ প্রসঙ্গে বিচারপতি সিদ্ধার্থ রায়চ🔯ৌধুরী সুপ্রিম কোর্টের একটি নির্দেশ উদ্ধৃত করে সৌমিত্র খাঁ বিরুদ্ধে তদন্তে সাময়িক স্থগিতাদেশ জারি করেন।
এই ধরনের অভিযোগের ক্ষেত্রে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ ছিল, অভিযোগ পেলে প্রাথমিক তদন্ত করে সত্যকা যাচাই করবে পুলিশ। কিন্তু এ ক্ষেত্রে তা না করেই বিজেপি সাংসদ বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়ার দিনই এফআইআর করে পুলিশ। হাইকোর্ট বলে, এক্ষেত্রে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অমান্য হয়ে🦩ছে। তাই আপাতত পুজোর ছুটি পর্যন্ত তদন্ত স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
অভিযোগ, তৃণমূলে থাকাকালীন বিজেপি স💙াংসদ চাকরি দেওয়ার নাম করে এক ব্যক্তির কাছ সাত লক্ষ টাকা ঘুষ নেন। তাঁর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করেন এক ব্যক্তি।
(পড়তে পারেন। পুলিশকে ‘দাꦬস’ আখ্যা, বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যা𓆏য়ের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ, ডিভিশন বেঞ্চে রাজ্য)
আদালতে সৌমিত্রর আইনজীবী বলেন, '২০১৯ সালে বিজেপিতে যোগ দেওয়া পর তাঁর বিরুদ্ধ𓆉ে একাধিক মিথ্যা মামলা দায়ের হয়। ২০১৫ সালে টাকা নেওয়ার অভিযোগ ২০২২ সালে নতুন অভিযোগ দায়ের হয়। তৎক্ষণাৎ 🍌সেই অভিযোগকে পুলিশ এফআইআর হিসেবে লিপিবদ্ধ করে।'