১০০ দিনের কাজ ও আবাস যোজনায় রাজ্যে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে পশ্চিমবঙ্গে। সেই দুর্নীতিবাজদের যতদিন না পর্যন্ত উপযুক্ত শাস্তিবিধান করবে রাজ্য সরকার ততদিন এই প্রকল্পগুলিতে একটি টাকাও দেবে না কেন্দ্রীয় সরকার। করের টাকার অপব্যবহার রোখা কেন্দ্রীয় সরকারের দায়িত্ব। কলকাতায় এসে সাংবাღদিক বৈঠকে একথা জানিয়ে গেলেন কেন্দ্রীয় পর্যটনমন্ত্রী গজেন্দ্র সিংহ শেখাওয়ত।
আরও পড়ুন - শিলমোহর কেন্🤡দ্রের তত্ত্বেই? কলকাতায় ফিরে মমতার মুখ থেকে গায়েব ‘মাইক’
পড়তে থাকুন - রাজ্যে🐭র বিরুদ্ধে পালটা বঞ্চনা ও অসৌজন্যের অভিযোগ বিধানসভায় ধরনায় বসবেন শংকর ঘোষ
শনিবার এক সাংবাদিক বৈঠকে গজেন্দ্র সিংহ শেখাওয়ত বলেন, ‘১০০ দিনের কাজ ও প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা, এই ২টি বিষয়ে জটিলতা রয়েছে। এই ২ প্রকল্পে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। একটি ছোট তদন্ত ভারত সরকার করেছিল। তাতে কোটি কোটি টাকার বেনিয়ম ধরা পড়েছে🦋। ৫৬ জনের বেশি আধিকারিককে সাসপেন্ড করতে হয়েছে। ৯টির বেশি FIR হয়েছে। বহু আধিকারিকের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত শুরু করা হয়েছে। হাতে গোনা কয়েকটি পঞ্চায়েতে সমীক্ষা করে ৪৪ কোটি টাকা অর্থ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। যে দুর্নীতি হয়েছে তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করুক। যত জায়গায় কাজ হয়েছে তার সশরীরে তদন্ত করাক তার পর বাকি টাকা দেওয়া হবে।’
সাংবাদিকদের মন্ত্রীমশাইয়ের প্রশ্ন, ‘আমার আপনার করের টাকার সঠিক ব্যবহার হোক, তা তোলাবাজিতে খরচ যেন না হয়, দুর্নীতিবাজদের পকেটে ✅যেন না যা💮য় তা দেখার দায়িত্ব ভারত সরকারের। তাই এই ধরণের বিধিনিষেধ লাগানো উচিত কি না আপনারাই বলুন।’
আরও পড়ুন - বৈঠক থেকে পালাতে মাইককে শিখণ্ডি করছেন ম🦹মতা, মুখ্যমন্ত্রীকে পালটা সীতারামনের
কেন্দ্রীয় সꦇরকার রাজ্যের ১০০ দিনের কাজ প্রকল্প ও আবাস যোজনার টাকা আটকে রেখেছে বলে লাগাতা♐র অভিযোগ করে আসছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আর্থিক অবরোধ তৈরির অভিযোগ করেছেন তিনি। কলকাতায় এসে তথ্য তুলে ধরে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বুঝিয়ে দিলেন, মুখ্যমন্ত্রীর দাবির সঙ্গে বাস্তবতার ফারাক আকাশ – পাতাল।