তৃণমূল সাংসদ হওয়ার সিদ্ধান্ত ভুল ছিল। ইস্তফা দিয়ে হাঁফ ছেড়ে বেঁচেছি। প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ে গণকনভেনশনে যোগ দিয়ে অক꧟পট স্বীকারোক্তি তৃণমূলের রাজ্যসভার পদত্যাগী সাংসদ জহর সরকারের। তিনি বলেন, একটা কুচক্🎉র-রাজ চলছে। তার সাফাই অভিযান শুরু করব।
আরও পড়ুন - ‘꧒𝓀একটা অত্যাচারী লোক, যে ব্রিটিশের অত্যাচারকেও হার মানিয়েছে’
পড়তে থাকুন - মনোজ ভার্মাকে 'সিপিএমের দালাল' বলেছিলেন মমতা, বিনীত সরতেই 𝄹তিনিই হলেജন নতুন সিপি
প্রেসিডেন্সি কলেজের প্রাক্তনী জহরবাবু বলেন, ‘তোমরা তো জানো আমি কেন ছেড়েছি। হাঁফ ছেড়ে বেঁচেছি। আমার প্রথমে যাওয়াই উচিত ছিল না। 💟আমি দলীয় নেতৃত্বকে বোঝানোর চেষ্টা করেছি, এটাকে রাজনৈতিক রং দেওয়া ঠিক হবে না। এটা একটা স্বতঃস্ফূর্ত গণবিক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। একটা ধর্ষণ🧜 বা জঘন্য হত্যার জন্য এটা হয়নি। এই ঘটনাটা হল ট্রিগার পয়েন্ট। আসলে চাপা রাগ – ক্ষোভ মানুষের মধ্যে ছিল।’
তিনি বলেন, ‘কীরম যেন কুচক্র-রাজ চলছে। রাতারাতি কিছু মানুষ বড়লোক হয়ে যাচ্ছে। রাতারাতি তারা দাদাগিরি করছে। আমাকে তারা প্রশ্ন করল, এর আগে কি হয়নি? আমি বলছি, আগেও হয়েছে। কিন্তু এমন একটা পর্যায়ে চলে গেছে যেখানে মানুষের সহ্যশক্তির বাইরে চলে যাচ্ছে। একট🍃া বাড়িতে বারান্দা মেরামত করতে গেলে কিছু দিতে হবে। কোনও কিছু করতে গেলে কিছু দিতে হবে। আমি সিন্ডিকেট বুঝি না, কিন্তু জানি এমন একটা কু-রাজ চলছে অনেক জায়গায় যার একটা বিহিত করতেই হবে। এই জনআক্রোশ দেখ﷽ে যদি মানুষ শেখে।’
আরও পড়ুন - চলবে কর্মবিরতি! রাত দেড়😼টায় ঘোষণ💖া জুনিয়র ডাক্তারদের, ফের মমতার সঙ্গে বৈঠক চান
এমনকী গণবিক্ষোভে রাশ টানতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভূমিকাতেও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বলেন, ‘আমিꩵ মমতা ব্যানার্জিকে লিখেছিলাম, আপনি হাত বাড়ান। আগে তো আপনি ঝাঁপিয়ে পড়তেন। কিছু কুচক্র সারা ভারতবর্ষ চালাচ্ছে। তাতে কিছু যায় আসে না আমার। আমার রাজ্য বাংলা এখান থেকে আমি 🌠সাফাই আন্দোলন শুরু করব।’