আরজিকর হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসক খুনের ঘ𓃲টনা কার্যত নাড়িয়ে দিয়েছ🌃ে গোটা দেশকে।অভিযুক্ত সিভিক ভলান্টিয়ারকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে হাসপাতালের মধ্য়ে ঢুকে এক মহিলা চিকিৎসককে খুন-ধর্ষণের ঘটনাকে ঘিরে নারীদের নিরাপত্তা বিরাট প্রশ্নচিহ্ণের সামনে এসেছে।
এদিকে সংবাদমাধ্যমের প্রতিব﷽েদন অনুসারে জানা গিয়েছে হয় নভেম্বরে নয়তো সামনের বছরই বিয়ে হওয়ার কথা ছিল ওই চিকিৎসকের। সেই মতো করে পরিকল্পনাও নেওয়া হচ্ছিল। কিন্তু মাঝপথেই সব শেষ।
এদিকে ওই প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে, সেদিন শেষবার রাত দশটা নাগাদ তাঁর বন্ধ ফোন করেছিলেন ওই তরুণী চিকিৎসককে। তবে তিনি সেই সময় ব্যস্ত🐼 ছিলেন। সেই সময় ফোনে বিশেষ কথা হয়নি তাঁদের। ওই তরুণী চিকিৎসক কেবলমাত্র বলেছিলেন, ব্যস্ত রয়েছি। একটু পরে ফোন করছি। ব্যস ওইটুকুই।
ওই বনꦦ্ধু সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন তিনি রাত দশটায় ফোন করেছিলেন। আমাকে বলল, একটু ব্যস্ত আছি। পরে ফোন করছি। সাধারণত রাতে ফোন করেন। কিন্তু সেই রাতে আর করেমনি। …
এক চিকিৎসকের সঙ্গে বিয়ে হওয়ার কথা ছিল ওই তরুণী চিকিৎসকের। নত꧒ুন জীবনের স্বপ্নে মশগুল༒ ছিলেন দুজনেই। কিন্তু মাঝপথেই সব শেষ। অনেক লড়াই করে মেয়েকে বড় করেছিলেন বাবা মা। অত্যন্ত মেধাবী ছাত্রী। তাঁর লড়াইটাও কম কিছু ছিল না। দিনের পর দিন, বছরের পর বছর ধরে তিনি নিজেকে তৈরি করেছেন।