গড়িয়া স্টেশন লাগোয়া তৃণমূলের পার্টি অফিসে ব্যাপক ভাঙচুর ও তৃণমূল কর্মীদের মারধরের পর বাড়ি থেকে বেরোতে ভয় পাচ্ছেন রাজপুর সোনারপুর পুরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পিন্টু দেবনাথ। রবিবার দিনভর বাড়ি বসেই কাজ করলেন তিনি। শনিবার গড়িয়া স্টেশন লাগোয়া পার্টি অফিসে ভাঙচুর চালায় একদল তৃণমূলকর্মী। ওই ঘটনায় রবিবার ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে নরেন্দ্রপুর থানার পুলꦐিশ।
আরও পড়ুন - পিস্🐽তল নিয়েꩵ স্কুলে এল পড়ুয়া, তৃণমূল নেতার ‘ভাইপো’র কাণ্ডে তোলপাড়
পড়তে থাকুন - ইংরেজবাজারে জঞ্জাল কর, TMC-র খ❀ারাপ ফলের জন্যই এমন সিদ্ধান্ত, অভিযোগ বিজেপির
শনিবার সকাল ১১টা নাগাদ গড়িয়া স্টেশন লাগোয়া তৃণমূলের পার্টি অফিসে ভাঙচুর চালায় একদল তৃণমূলকর্মী। মারধর করা হয় সেখানে থাকা তৃণমূল কর্মীকে। এতে বাপি হাজরা, প্রতাপ মিশ্র, রাজকুমার ও বাপ্পা নামে ৪ জন গুরুতর আহত হন। এর পর পুলিশে অভিযোগ দায়ের হয়। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে অসিত হালদার, টুকাই জোশ, তারক দাস ও গোপাল দেবনাথ নামে ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে নরেন্দ্রপুর থানার পুলিশ। তৃণমূল সূত্রে জানা গি🧸য়েছে, ধৃতরা তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী। কিন্তু বিভিন্ন অসামাজিক কাজে যুক্ত থাকায় তাদের পার্টি অফিসে আসতে বারণ করে দিয়েছিলেন কাউন্সিলর পিন্টুবাবু। এতেই তাঁর ওপর রাগ গিয়ে প✱ড়ে ওই তৃণমূল কর্মীদের। সেই আক্রোশেই শনিবারের ভাঙচুর। বরাত জোরে ঘটনার সময় সেখানে ছিলেন না কাউন্সির।
ওদিকে শনিবারের ঘটনার পর রবিবারও আতঙ্কিত কাউন্সিলর পিন্টু দেবনাথ। বাড়ি থেকে বেরোতে ভয় পাচ্ছেন ত🅷িনি। রবিবার বাড়ি বসেই কাজ সারেন কাউন্সিলর। বাড়িতেই তাঁর সঙ্গে দেখা করেন তৃণমূল কর্মীরা। পিন্টুবাবু বলেন, ‘যারা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি দেওয়া কার্য🅺ালয়ে ভাঙচুর করে তারা তৃণমূল কর্মী হতে পারে না। জলপোল বস্তিতে নানা বেআইনি কাজে যুক্ত হামলাকারীরা। তাদের আগেই দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। পরিস্থিতি একটু স্বাভাবিক হোক। তার পর পার্টি অফিসে বসব। ততদিন বাড়ি থেকেই কাজ করব।’
আরও পড়ুন - ভোটে পরাজিত হয়েই বিয়ের পিঁড়িতে বসলেন বিজেপি MLA স্𒈔বপন মজুমদার, পাত্রী কে?
এই ঘটনায় প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে বিজেপি মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, ‘অপেক্ষা করুন, কিꦐছুদিনের মধ্যে পুরো তৃণমূলটাই ওয়ার্ক ফ্রম হোমে চলে যাবে।’