জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের সঙ্গে পরকীয়া সম্পর্কের অভিযোগ করেছিলেন খোদ তাঁর স্বামী। এবার সেই তৃণমূল কাউন্সিলরের গাড়ির চালকের বিরুদ্ধে এক তৃণমূল কর্মীকেই কুপ্রস্তাব দেওয়ার অভিযোগ উঠল। ঘটনা বিধাননগর পুরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের। এই অভিযোগ প্রকাশ্যে আস🙈ার পর পার্টি অফিস ঘিরে বিক্ষোভ দেখান তৃণমূলেরই একাংশ। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ময়দানে নামতে হয় স্থানীয় বিধায়ক তাপস চট্টোপাধ্যায়কে।🔯 বিরোধীরা বলছে, এই না হলে তৃণমূল?
বিধাননগর পুরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের এক মহিলা তৃণমূল কর্মীর অভিযোগ, তাঁকে কুপ্রস্তাব দিয়েছেন ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নন্দিনী বন্দ্যোপাধ্যায়ের ব্যক্তিগত গাড়ির চালক। ঘটনার কথা প্রকাশ্যে আসতেই দলের ওয়ার্ড অফিসের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন তৃণমূল কর♑্মীদের একাংশ। তৃণমূলের জমানায় তৃণমূল কর্মীর সম্ভ্রমও সুরক্ষিত নয় বলে অভিযোগ তুলতে থাকেন তাঁরা। পরিস্থিতি এমন জায়গায় পৌঁছয় যে ঘটনাস্থলে যেতে হয় তৃণমূল বিধায়ক তাপস চট্টোপাধ্যায়কে। পার্টি অফিসের ভিতরে বৈঠকে বসেন তিনি। তবে এব্যাপারে কোনও মন্তব্য করেননি নন্দিনী।
জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের গ্রেফতারির পর নন্দিনী বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে তাঁর পরকীয়া সম্পর্ক ছিল বলে অভিযোগ ওঠে। অভিযোগ করেন খোদ নন্দিনীর স্বামী জয়ব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি দাবি করেন, কাউন্সিলর হওয়ার আগে ২০১৭ সালে জ্যোতিপ্রিয়র সঙ্গে দার্জিলিংয়ে বেড়াতে গিয়েছিলেন নন্দিনী। কাউন্সিলর হওয়ার পর থেকে ক্রমশ ঘনিষ্ঠ হতে থাকেন নন্দিনী ও জ্যোতিপ্রিয়। পালটা নন্দিনী দাবি করেন🎶 স্বামীর সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদের মামলা চলছে তাঁর। এসবের মধ্যে ফের নন্দিনীর নাম নিয়ে শুরু হল শোরগোল। সৌজন্য তাঁর গাড়ির চালক।
বিরোধীরা বলছে, এটাই তৃণমূলের ধর্ম। যেমন ঝাড় তেমন বাঁশ। স্বভাব চরিত্র এরকম না হলে তৃণমূলে টিকা থাকাই মুশকিল। তৃণমূলের পুরুষ নেতারা নারীদের সম্ভ্রমকে ཧএতটুকুই সম্মান করেন। বার বার একই অভিযোগ ওঠায় এℱকথা প্রমাণিত।